প্রবেশগম্যতা সেটিংস

Tag

GIJN Bangla

92 posts

সাংবাদিকদের জন্য যে হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দিতে পারেনি জাতিসংঘ

ইউরোপ ও আমেরিকার পাঁচটি গণমাধ্যম। তারা একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু একটি হত্যাকাণ্ড এক করেছিল সবাইকে। তাদের একদিকে দুই জাতিসংঘ কর্মীর লাশ, অন্যদিকে জবাবদিহির কাঠগড়ায় খোদ জাতিসংঘ। এত বড় একটি প্রতিষ্ঠানকে কিভাবে কাঁপিয়ে দিলেন সাংবাদিকরা, প্রমাণ করলেন নিজকর্মী খুনের কারণ আড়ালের চেষ্টা, সেই গল্প এখানে।

কেস স্টাডি

অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় জরিপ: যে খবর এড়িয়ে যাওয়া কঠিন

কখনো কখনো ছোট ছোট স্থানীয় সংবাদপত্র এমন সব বড় খবরের জন্ম দেয়, যা হেভিওয়েট জাতীয় পত্রিকাগুলোতে খুঁজে পাওয়া যায় না। রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় দুইশ কিলোমিটার দূরে, যশোরের গ্রামের কাগজের ঘটনাও ঠিক একই রকম।

পেরুজিয়া নীতিমালা: সোর্সের সুরক্ষায় সাংবাদিকের জন্য ১২ টি পরামর্শ

সাধারণ মানুষের ধারণা হুইসেলব্লোয়ার বা  গোপন তথ্য ফাঁসকারীদের সাথে রিপোর্টারদের যোগাযোগটা “অল দ্য প্রেসিডেন্টস ম্যান” চলচ্চিত্রের মত রহস্যময় আর গোপনীয়তায় ভরা – মাটির নিচে অন্ধকার গ্যারেজে তারা সাক্ষাৎ করেন, সাংকেতিক উপায়ে আলাপ সারেন, ফিসফিসিয়ে তথ্য আদান প্রদান করেন। কিন্তু সময় বদলে গেছে। এখনকার সাংবাদিকরা হুইসেলব্লোয়ারদের সাথে যোগাযোগ করেন সিগন্যালে, তথ্য বিনিময় করেন ড্রপবক্সে। তাদেরকে এখন ওয়াশিংটন ডিসির গ্যারেজে যেতে হয় না। একারণে বদলে গেছে সোর্সের সুরক্ষার পদ্ধতিও।

টিন্ডারের প্রতারক: যে অনুসন্ধানের সবকিছুতেই স্মার্টফোন

‘টিন্ডারের প্রতারক’ শিরোনামের প্রতিবেদনটি যারাই খুলেছেন সবাই বাধ্য হয়েছেন শেষপর্যন্ত পড়তে। এখানে ঘটনা ও তার অনুসন্ধান এগিয়েছে মোবাইল ফোনকে ঘিরে। প্রতিবেদনটি উপস্থাপনও করা হয়েছে, মোবাইল ফোনে পড়ার মত করে। অনুসন্ধানী প্রতিবেদনকে উপস্থাপনের প্রথাগত ধারণাই পাল্টে দেবে টিন্ডারের প্রতারক।

শুধু একটি ছবি থেকে নাম-ধাম-ঠিকানা কীভাবে বের করবেন?

শুধু একটি ভিডিওর সূত্র ধরে একটি হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ীদের খুঁজে বের করেছিল বিবিসি আফ্রিকা আই। অনেক সময় অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে ছবিই গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হয়ে দাঁড়ায়। তখন সেই ছবি থেকে তথ্য বের করার উপায় জানা থাকলে অনুসন্ধান আরো কার্যকর ও শক্তিশালী হয়। জেনে নিন সহজ সেই উপায়।

ননফিকশন বই লিখছেন? এখানে পুলিৎজারজয়ী বেস্টসেলার লেখকের পরামর্শ পড়ুন

১২৫,০০০-শব্দের ননফিকশন বই লিখতে গিয়ে আমি এখন যা করি, ২৭ বছর ধরে ওয়াশিংটন পোস্টে সংবাদ প্রতিবেদন এবং ফিচার লেখার সময় প্রায় একই কাজ করেছি। মৌলিক বিষয়গুলো একইরকম: আপনার গল্পের শুরু যেই এলাকায় সেখানে সশরীরে যাওয়া, যারা ঘটনা সম্পর্কে কমবেশী জানেন তাদের সবার সাথে কথা বলা, সেই বিষয় নিয়ে যতরকম নথি পাওয়া যায় তার খোঁজ করা, এবং বার বার একই প্রক্রিয়ার পুনরাবৃত্তি করা (এবং আবার) যতক্ষণ না আপনি সন্তুষ্ট হচ্ছেন।

নাম ও ওয়েবসাইট ট্র্যাকিং, ভিডিও যাচাই এবং ক্লাস্টারিং সার্চ ইঞ্জিন

চলতি মাসের টুলবক্সে আমরা নজর দিয়েছি অনলাইন গবেষণার রিয়েল-টাইম রেকর্ড সংরক্ষণের ওপর। এজন্য সার্চ ইঞ্জিন ও ভিডিও ভেরিফিকেশন টুলসসহ বেশকিছু উদাহরণ তুলে ধরা হয়েছে, যা আপনাকে পুরনো সার্চ ফলাফল খুঁজে বের করার নানান উপায়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে।

ঐ জমিটার মালিক কে?

সম্পত্তির রেকর্ডের মধ্যে লুকিয়ে থাকে হার রকমের দরকারি তথ্য। রাজনৈতিক দুর্নীতি হোক, পরিবেশগত অবরাধ বা আদিবাসী মানুষের অধিকার হরণ – এমন নানা বিষয়ে রিপোর্টিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে জমির মালিক কে, তা জানা।

গোপন ডকুমেন্ট শেয়ার, টুইটারে তথ্য অনুসন্ধান এবং ওয়েবসাইটে নজরদারি – কীভাবে করবেন?

ডকুমেন্ট ব্যবস্থাপনার জন্য আমার সবচেয়ে প্রিয় টুলগুলোর একটি ডকুমেন্ট ক্লাউড। এর সবচে দুর্দান্ত বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে, পিডিএফ থেকে টেক্সট তৈরি এবং আপলোড করা ফাইল থেকে পরিসংখ্যান বের করা। কিন্তু আপনাকে তথ্যের জন্য যখন হাজার হাজার দলিল বা ফাইল ঘাঁটতে হবে, তখন কী করবেন?

জাহাজ, চোরাচালান ও সরবরাহ চেইন অনুসরণ করবেন কীভাবে?

আমরা যা-ই ব্যবহার করি তার প্রায় সবকিছুই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পরিবহন করতে হয়। এটি অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের জন্য খুব ভালো। এর মানে, প্রায় সবকিছুকেই অনুসরণ করে তার উৎস পর্যন্ত যাওয়া সম্ভব। কিন্তু এজন্য জানতে হবে শিপিং জগতের নিজস্ব ভাষা আর ব্যবহার করতে হবে কিছু কৌশল।