প্রবেশগম্যতা সেটিংস

রিসোর্স

» গাইড

বিষয়

ডাঙায় বসে সাগরে থাকা জাহাজ অনুসরণ করবেন যেভাবে

আর্টিকেলটি পড়ুন এই ভাষায়:

বিশ্বের জলপথে ৯০,০০০ এর বেশি বাণিজ্যিক জাহাজ ঘুরে বেড়াচ্ছে। প্রযুক্তির কল্যাণে এখন সহজেই ট্র্যাক করা যায়, কোন জাহাজ কোথায় অবস্থান করছে। তা-ও বিনা মূল্যে।

সাগরে চলাচলকারী এই সব জাহাজ (বড় ইয়ট এবং মাছ ধরার নৌকাসহ) ট্র্যাক করার যত রিসোর্স আছে, তার একটি বিশদ তালিকা সংকলন করেছে জিআইজেএন।

এখন সহজেই জানা সম্ভব, কোন জাহাজ কোথা থেকে এসেছে এবং ঠিক ওই মুহূর্তে তারা কোথায় যাচ্ছে।  এ ছাড়া জাহাজের মালিক কে, আপনি তা-ও অনুসন্ধান করতে পারবেন। জানতে পারবেন জাহাজ সম্পর্কে নানা ধরনের তথ্য, দেখতে পারবেন সেই জাহাজের ছবিও। এমন টুলও আছে যা আপনাকে বলে দেবে, জাহাজটিতে থাকা পণ্য-ভর্তি কনটেইনারের গন্তব্য কোথায়।

এই বিষয়ে সার্বিক ধারণা পেতে চাইলে, “পণ্যের শিপমেন্ট ট্র্যাকিংয়ের জন্য কাস্টমসের যে ভাষা জানতে হবে” শিরোনামের প্রেজেন্টেশনটি দেখুন। ২০১৮ সালের এশিয়ান ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম কনফারেন্সে এটি উপস্থাপন করেন কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক জিয়ানিনা সেগিনিনি।  তিনি এখানে তুলে ধরেছেন কাস্টমস কোড ও বিল অব লেডিংয়ের ব্যবহার এবং কনটেইনার ও জাহাজ ট্র্যাকিংয়ের নানা উপায়। জাহাজ, চোরাচালান ও সরবরাহ চেইন অনুসরণ করবেন কীভাবে- এই লেখা থেকে আপনি জাহাজ অনুসরণ সম্পর্কে আরও জানতে পারবেন।

এই মানচিত্র আপনাকে চমকে দেবে। এখানে দেখবেন মহাসাগরে ঠিক এই মুহূর্তে ঠিক কত জাহাজ চলাচল করছে।

অটোমেটিক আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম (AIS) ব্যবহারের মাধ্যমে কীভাবে জাহাজ ট্র্যাক করতে হয়, তার বিবরণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। প্রতিদিন প্রায় ১৮০,০০০ জাহাজ থেকে পাঠানো এআইএস সংকেত বিভিন্ন স্টেশন এবং উপগ্রহের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হয়।

এই বিষয়ে বেশির ভাগ তথ্য বিনা মূল্যে পাওয়া যায়। তবে স্পর্শকাতর, একেবারেই হালনাগাদ বা ঐতিহাসিক তথ্যের জন্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে টাকা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করতে হয়। কত টাকা লাগবে, তা নির্ভর করে আপনি কেমন তথ্য চাইছেন তার ওপর। তবে সাধারণত এই ধরনের সেবার সাবস্ক্রিপশন ফি মাসে কয়েক শ ডলার পর্যন্ত  হতে পারে। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান সাংবাদিকদের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। তারা আপনাকে ছবি এবং নানা রকম তথ্য জোগান দিতে পারে।

ট্র্যাকিংয়ের ডেটা যত কাজে লাগে

বিশ্বের সামুদ্রিক ট্রাফিক মানচিত্র। স্ক্রিনশট।

সমুদ্রে জাহাজের সংঘর্ষ নিয়ে প্রতিবেদন করতে হলে ট্র্যাকিংয়ের ডেটা একরকম অপরিহার্য, তা সেটি স্পট রিপোর্টিংই হোক বা অনুসন্ধানী। মার্কিন নৌবাহিনীর একটি রণতরী এবং সিঙ্গাপুরের একটি বাণিজ্যিক জাহাজের মধ্যে ২০১৭ সালে হওয়া সংঘর্ষের প্রতিবেদন যেভাবে তৈরি করেছিল নিউইয়র্ক টাইমস, তার একটি উদাহরণ পাবেন এখানে। এই রিপোর্টের জন্য তাদেরকে তথ্য জোগান দিয়েছিল মেরিন ট্রাফিক।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকেরা আরও নানা উপায়ে শিপিং ডেটা ব্যবহার করেছেন। এখানে তার কিছু উদাহরণ:

ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের অধীনে আমাদের লেখা বিনামূল্যে অনলাইন বা প্রিন্টে প্রকাশযোগ্য

লেখাটি পুনঃপ্রকাশ করুন


Material from GIJN’s website is generally available for republication under a Creative Commons Attribution-NonCommercial 4.0 International license. Images usually are published under a different license, so we advise you to use alternatives or contact us regarding permission. Here are our full terms for republication. You must credit the author, link to the original story, and name GIJN as the first publisher. For any queries or to send us a courtesy republication note, write to hello@gijn.org.

পরবর্তী

পরামর্শ ও টুল

দেখুন, ওয়েবসাইট কনটেন্ট ও মেটাডেটা বিশ্লেষণে ওপেন সোর্স টুল ‘ইনফরমেশন লন্ড্রোম্যাট’ কীভাবে কাজ করে

বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মধ্যকার যোগসূত্র, মালিকানা চিহ্নিত করা এবং কনটেন্টের ধরন ও বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণের জন্য সবচেয়ে নতুন ও মজার টুলগুলোর মধ্যে ইনফরমেশন লন্ড্রোম্যাট একটি। কোনো পয়সাকড়ি খরচা না করেই আপনি এটি ব্যবহার করতে পারেন। জর্জ মার্শালের অর্থায়নে টুলটি বানিয়েছে অ্যালায়েন্স ফর সিকিউরিং ডেমোক্রেসি (এএসডি)।

পরামর্শ ও টুল শিক্ষাদান ও প্রশিক্ষণ

অভিবাসন নিয়ে প্রতিবেদন তৈরির সেরা কৌশল সম্পর্কে বললেন লাতিন আমেরিকার সাংবাদিকেরা

অভিবাসন ইস্যুতে দলবদ্ধভাবে একাধিক দেশের সাংবাদিকদের কাজের সুযোগ আছে। ল্যাটিন আমেরিকার সাংবাদিকেরা বলেছেন, কীভাবে এই ইস্যুতে তাঁরা জোট বেঁধেছিলেন। সেই সঙ্গে তাঁরা অভিবাসনের জেন্ডার আঙ্গিক ছাড়াও আরও নানামাত্রিক দিকে নিয়ে আলোচনা করেছেন।

অনুসন্ধান পদ্ধতি পরামর্শ ও টুল

নির্বাসিত লোকেদের ওপর রাষ্ট্রের হামলা: ওয়াশিংটন পোস্টের অনুসন্ধানী সিরিজ “দমন নীতির দীর্ঘ হাত” থেকে আমরা যা শিখতে পারি

দ্যা ওয়াশিংটন পোস্টের আন্তর্জাতিক অনুসন্ধানী দল রিপ্রেশন’স লং আর্ম ধারাবাহিকে তুলে ধরেছে, কীভাবে নিজ দেশের সীমানার বাইরে থেকেও নিশানা হচ্ছেন ভিন্ন মতাবলম্বীরা।