করোনাভাইরাস পরিস্থিতি অনেক সংবাদমাধ্যমকে ফেলে দিচ্ছে অস্তিত্ব সংকটের মুখে। আয়ের প্রধান ক্ষেত্র, বিজ্ঞাপন ও ইভেন্ট; দুটির ওপরই পড়ছে ভীষণ নেতিবাচক প্রভাব। এই পরিস্থিতিতে কিভাবে আর্থিকভাবে টিকে থাকতে পারে গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলো? জরুরি কিছু পরামর্শ দিচ্ছেন মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হারলান ম্যান্ডেল।
কোভিড-১৯ মহামারিতে সাংবাদিকদের জন্য তথ্য পাওয়ার সবচেয়ে বড় উৎস হতে পারে তথ্য অধিকার আইন। কিন্তু দেশে দেশে সরকারি কর্মকর্তারা অফিসে যাচ্ছেন না। তাই আবেদন করেও তথ্য পেতে দেরি হচ্ছে গণমাধ্যম ও নাগরিক সংগঠনগুলোর। অথচ এই সময়টিতে সরকার কী ব্যবস্থা নিচ্ছে, সেই তথ্য জানা সবচেয়ে জরুরি হয়ে উঠেছে নাগরিকদের জন্য। তাই জাতিসংঘ থেকে শুরু করে নানান প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে দাবি উঠেছে – স্বচ্ছতা নিশ্চিতের স্বার্থে দ্রুত তথ্য প্রদানের।
সাড়া জাগানো অনুসন্ধানগুলোতে কিভাবে গবেষণা, ডেটা বিশ্লেষণ ও নিরাপদ উপায়ে যোগাযোগ করেছেন অ্যাসোসিয়েট প্রেসের অনুসন্ধানী সাংবাদিক রন নিক্সন? কিভাবে প্রতিনিয়ত তিনি ব্যবহার করেন তথ্য অধিকার আইন ও নানা রকমের আর্কাইভ? “প্রিয় অনুসন্ধানী টুল” সিরিজে তিনি এসব নিয়েই কথা বলেছেন জিআইজেএনের সঙ্গে।
সময়টা অবশ্যই, করোনাভাইরাস নিয়ে নির্ভুল কাভারেজ এবং পাঠক-দর্শকদের সচেতন করার। কিন্তু একই সঙ্গে সময়টা অনুসন্ধানের, সত্য উন্মোচনের এবং ক্রমাগত প্রশ্ন তোলার। কোভিড-১৯ নিয়ে এখানে আমরা যেসব প্রতিবেদনের কথা বলছি, তার সবগুলোই যে ইন-ডেপথ অনুসন্ধান, তা নয়। কিন্তু প্রতিটিতে ছিল কঠোর পরিশ্রম ও খোঁজাখুঁজির প্রবণতা। প্রতিটিই করা হয়েছে সময়ের চরম সীমাবদ্ধতায়। পড়ুন, অনুপ্রাণিত হোন অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায়।
পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে এমনিতেই মানসিক চাপে ভুগতে হয় সাংবাদিকদের। কোভিড-১৯ সেই ঝুঁকি আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রতিনিয়ত সাংবাদিকদের দেখতে হচ্ছে বেদনাদায়ক সব ঘটনা, করতে হচ্ছে রিপোর্টিং। এমন সময়ে মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখাটাও খুব জরুরি। কিভাবে মানসিক চাপ ও আঘাতগুলো মোকাবিলা করবেন সাংবাদিকরা – সেসব কৌশল-পরামর্শ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সাথে আলোচনা করেছেন জিআইজেএন-এর রুশ-ভাষা সম্পাদক ওলগা সিমানোভিচ।
আলবার্তো দোনাদিও। কলম্বিয়ায় তথ্য অধিকার আইন প্রয়োগের জনক বলতে পারেন তাকে। ল্যাটিন আমেরিকায় যারা অনুসন্ধানী সাংবাদিকতাকে পথ দেখিয়েছেন, তিনি তাদেরও একজন বটে। তারপরও রয়ে গেছেন সবার চোখের আড়ালে। তরুণ সংবাদ-কর্মী হুয়ান সেরানো এক বইয়ে তুলে এনেছেন এই অনুসন্ধানী সাংবাদিকের গল্প। পড়ুন তাঁর এই সাক্ষাৎকারে।
করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ এর উদ্বেগজনক পরিস্থিতিতে অভূতপূর্ব সব পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে সাংবাদিকদের। বর্তমান এই পরিস্থিতিতে কিভাবে নিজেকে সুস্থ ও সুরক্ষিত রাখবেন? কী ধরনের সুরক্ষা ব্যবস্থা নেবেন? বার্তাকক্ষের কর্তাব্যক্তি ও ব্যবস্থাপকদের পক্ষ থেকে কেমন পদক্ষেপ নেওয়া দরকার? এধরনের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হয়েছে লেখাটিতে।
নিজ দেশ থেকে টাকা পাচার করে, চেক প্রজাতন্ত্রে এসে জমি কিনে কিনে রীতিমত জমিদার বনে গিয়েছিলেন মেসিডোনিয়ার এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা। সেই গোয়েন্দা জমিদারের কাহিনী ফাঁস করে দিয়েছিল চেক সেন্টার ফর ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম (সিসিআইজে)। তাদের বিশেষত্বই হচ্ছে টাকার গন্ধ খুঁজে খুঁজে মাফিয়া গোষ্ঠী ও দুর্নীতিবাজদের স্বরুপ উন্মোচন করা। সীমিত লোকবল আর টাকার টানাটানির মধ্যেও কিভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে অনুসন্ধানী দলটি, তারই বিস্তারিত এই লেখায়।
চীন থেকে শুরু হওয়া কোভিড-১৯ ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বজুড়ে। চীনা সাংবাদিকরা সেসময় যে পরিস্থিতিতে রিপোর্ট করেছেন, বিশ্বের অনেক দেশের সাংবাদিকই এখন ঠিক সেই পরিস্থিতির মুখেই দাঁড়িয়ে আছেন। ফলে চীনা সাংবাদিকদের পরামর্শ গুরুত্বপূর্ণ সবার জন্যই। এই লেখায় সেই পরামর্শগুলো তুলে এনেছেন জিআইজেএন-এর চীনা ভাষার সম্পাদক জোয়ি চি।
চীন থেকে শুরু হয়ে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী। উদ্বেগ-সংশয় ও অনিশ্চয়তা ঘেরা এই পরিস্থিতিতে আপনি কি শুধু সংক্রমণের সংখ্যা গুনবেন, নাকি সত্যিকারের প্রশ্ন তুলবেন, যার উত্তর জানা উচিৎ জনসাধারণের। কোভিড-১৯ নিয়ে অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের ভূমিকা কেমন হওয়া দরকার – বলছেন, স্বাস্থ্য বিষয়ে অভিজ্ঞ সাংবাদিক থমাস আব্রাহাম।
করোনভাইরাস নিয়ে প্রকৃত তথ্যের চেয়ে আতঙ্কই ছড়াচ্ছে বেশি। আছে ভুয়া তথ্যের ছড়াছড়িও। এই পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের পালন করতে হবে দায়িত্বশীল ভূমিকা। কিভাবে আতঙ্ক না ছড়িয়ে দায়িত্বশীলতার সাথে মানুষের কাছে সঠিক খবরটি পৌঁছে দেবেন সাংবাদিকরা? কোথায় পাবেন প্রয়োজনীয় ও নির্ভরযোগ্য তথ্য-রিসোর্স? নিজের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিতের জন্য কী পদক্ষেপ নেবেন? দেখে নিন এই রিসোর্স গাইড থেকে।
যৌন সহিংসতা নিয়ে অনুসন্ধান এবং মানুষের ব্যক্তিগত যৌনজীবন নিয়ে চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট তৈরি; এই দুই ব্যাপারকে খুব স্পষ্টভাবে আলাদা করেছে ফরাসী অনুসন্ধানী গণমাধ্যম মিডিয়াপার্ট। প্রায় এক দশক ধরে তারা কাজ করছে সমাজের বিভিন্ন স্তরে বিদ্যমান যৌন সহিংসতা নিয়ে। তাদের প্রেরণা ও অনুসন্ধান পদ্ধতিগুলোর কথা এখানে তুলে এনেছেন জিআইজেএন-এর ফরাসী ভাষা সম্পাদক মার্থে হুবিও।
বিশ্বজুড়ে ক্রমেই বাড়ছে কর্তৃত্বপরায়ন শাসন। গণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় আসার পর অনেক নেতাই হয়ে উঠছেন স্বৈরাচারী। দুর্বল করে দিচ্ছেন গণতন্ত্রের ভীত। কিভাবে এই কর্তৃত্বপরায়ন নেতারা একই রকম ছক অনুযায়ী নানাবিধ কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন? গ্রাউন্ডট্রুথ প্রজেক্টের এই রিপোর্টিং থেকে জানা যাচ্ছে কর্তৃত্ববাদী শাসনের সেসব কৌশল-পদ্ধতির কথা।
স্যালি হেইডেন অডিও রেকর্ডের জন্য মোবাইল ফোনকে বিশ্বাস করেন না। তিনি ব্যবহার করেন আলাদা ডিভাইস। তিনি শুধু তথ্য নয়, গোটা লেখাকেই গুছিয়ে আনেন একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে। আর সোর্সদের সাথে নিরাপদ যোগাযোগের অ্যাপ তো আছেই। চলুন পরিচিত হই, তার প্রিয় টুলগুলোর সাথে।
আরব অঞ্চলে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব রানা সাবাগ। ১৪ বছর ধরে তিনি পালন করেছেন আরব রিপোর্টার্স ফর ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম (আরিজ)-এর নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা থেকে আরব অঞ্চলের অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের জন্য তিনি কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তবে সেগুলো গোটা বিশ্বের সাংবাদিকদের জন্যই প্রাসঙ্গিক।
বৈশ্বিক পাচারের কারণে ক্রমেই বিলুপ্তির পথে চলে যাচ্ছে বনরুই বা প্যাঙ্গোলিন। বিষয়টি নিয়ে জোটবদ্ধ অনুসন্ধান করেছেন এশিয়ার সাংবাদিকরা এবং পেয়েছেন কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা। তাঁদের এই অভিজ্ঞতা আপনিও কাজে লাগাতে পারেন অন্য যেকোনো বিষয়ে জোটবদ্ধ অনুসন্ধানের সময়।
ফাইন্যান্স আনকভার্ডের প্রধান প্রতিবেদক লায়োনেল ফল কাজ করেন বিভিন্ন কোম্পানি, ধনী ব্যক্তিদের দুর্নীতি, অনিয়ম নিয়ে। অনলাইনে কোম্পানি বা ব্যক্তির খোঁজ, সুরক্ষিত যোগাযোগ, কার্যকরীভাবে রেকর্ড রাখা ইত্যাদি কাজে তিনি প্রায়ই ব্যবহার করেন কিছু টুল। সেগুলো নিয়েই কথা বলেছেন “আমার প্রিয় টুল”সিরিজে।
২০২০ সালে কেমন দাঁড়াবে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার চেহারা? জিআইজেএন থেকে আমরা এই প্রশ্ন রেখেছি সাংবাদিকতা জগতের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের কাছে। জানতে চেয়েছি – অনুসন্ধানী ও ডেটা সাংবাদিকতায় নতুন কী আসবে, চ্যালেঞ্জগুলো কোথায়, আর নতুন কোন কোন কৌশল বা দক্ষতা নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। পড়ুন তাঁদের জবাব।
গান-কবিতা-নাটক নিয়ে রিয়েলিটি শো তো হরহামেশাই হয়ে থাকে। কিন্তু সাংবাদিকতার রিয়েলিটি শো? ব্যাপারটি নতুনই বটে। অভিনব এই উদ্যোগ বদলে দিচ্ছে তিনটি উন্নয়নশীল দেশের সাংবাদিকতার দৃশ্যপট। সাংবাদিকতার শিক্ষার্থীরা যেমন শিখছেন নানা পেশাগত কৌশল-দক্ষতা; তেমনি সাধারণ মানুষও বুঝতে পারছে সাংবাদিকতার নেপথ্যের ব্যাপারগুলো। বাড়ছে মানুষের সংবাদ-বোধ।
অনলাইনে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণ, হুমকি-হেনস্তার পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। যে কোনো সময় যে কেউই হতে পারেন এর শিকার। ফলে এগুলো থেকে বাঁচার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখা ভালো। কিভাবে নিশ্চিত করা যায় ডিজিটাল নিরাপত্তা? এই লেখায় পাবেন কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ-কৌশল।
“হাসি” এমন এক বস্তু যা চরম আশাহীনতার মধ্যেও শক্তি যোগায়; যেখানে ভয়ের রাজত্ব, সেখানেও মানুষের মনে সাহস জাগায়। যদি দক্ষতার সাথে তৈরি করা যায়, তাহলে স্যাটায়ারই তুলে ধরতে পারে রুঢ় সত্য, প্রতিরোধ হয়ে দাঁড়াতে পারে কুসংস্কারের বিরুদ্ধে, বিষয়বস্তুকে করে তুলতে পারে প্রাণবন্ত, আর পাঠককে বিনোদন দিতে পারে এমনভাবে যা সোজাসাপ্টা সাংবাদিকতার মাধ্যমে সম্ভব নয়। কিন্তু সাংবাদিকতায় স্যাটায়ার করা কি এতোই সহজ? উত্তর পাবেন এখানে।
জাতিসংঘ সংস্থা ইউনেস্কোর বিচারে, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক। ফলে এখানকার অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের কাজ করে যাওয়াও ক্রমেই কঠিন হয়ে উঠছে। এই পরিস্থিতির মধ্যেও সেখান থেকে এসেছে গুরুত্বপূর্ণ সব অনুসন্ধানী প্রতিবেদন। তেমনই কিছু অনুসন্ধানের খবর জানাচ্ছেন মাজদোলিন হাসান।
মেক্সিকোর বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা স্বাধীন সাংবাদিক ও ফটোগ্রাফাররা এক জায়গায় হয়েছিলেন একটি মৌলিক প্রশ্ন নিয়ে: মাদক যুদ্ধে হারিয়ে যাওয়া মানুষগুলো কোথায়? অনুসন্ধান করতে গিয়ে তারা পুরো দেশজুড়ে পেয়েছেন দুই হাজারের বেশি গুপ্ত কবর। কিভাবে করা হলো এই অনুসন্ধান? জানাচ্ছেন জিআইজেএনের স্প্যানিশ সম্পাদক কাতালিনা লোবো-গুয়েরেরো।
আমি চীনের সাংবাদিকদের বলেছিলাম, এবছরের ভালো কিছু অনুসন্ধানের খোঁজ দিতে। অনেকেই পাল্টা প্রশ্ন করেছিলেন: চীনে কি এখনো অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা বেঁচে আছে? মোটাদাগে, তারাই হয়ত ঠিক। কিন্তু কেউ কেউ এমন অনুসন্ধানও করেছেন, যা ইট-পাথরের ফাটা দেয়ালে গজিয়ে ওঠা বুনো গাছের মতোই অটল ও শক্তিশালী। দেখুন, চীনা ভাষায় ২০১৯ সালের সেরা অনুসন্ধান।
সাংবাদিকতার জন্য বছরটি বেশ কঠিন ছিল। পেশাগত অনিশ্চয়তা, স্ব-আরোপিত নিয়ন্ত্রণ, চাকরি ছেড়ে দেয়া, চাকরি চলে যাওয়া, আয়ে ঘাটতি – কত রকমের প্রতিকূলতা! এতকিছুর পরও সাংবাদিকরা জন্ম দিয়ে গেছেন আলোচিত সব খবর। সেখানে সীমান্ত পেরুনো অনুসন্ধান আছে, সাড়া ফেলা স্কুপ আছে, অপরাধের উন্মোচন আছে, আর আছে অন্যায়-অবিচারকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া। প্রতিকূল সময়ে করা এসব প্রতিবেদনও ২০১৯ সালকে অন্য বছরের চেয়ে আলাদা করে রাখবে। চলুন ফিরে দেখা যাক, সেই সব প্রতিবেদনের কয়েকটি।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পডকাস্ট ও রেডিও সাংবাদিকতায় এসেছে নতুন জোয়াড়। ২০১৯ সালেও দেখা গেছে বেশ কিছু সাড়া জাগানো অনুসন্ধানী পডকাস্ট। যেখানে মৌলিক অনুসন্ধানের পাশাপাশি উঠে এসেছে অনেক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের পেছনের গল্প। এগুলোর মধ্য থেকে ২০১৯ সালের সেরা কিছু পডকাস্ট বাছাই করার কঠিন কাজটি করেছেন জিআইজেএন-এর সহযোগী সম্পাদক গেইল ফোর।
কৃষ্ণসাগর থেকে কাস্পিয়ান পর্যন্ত বিস্তৃত, বিশাল রুশ ভাষাভাষী অঞ্চল থেকে সেরা অনুসন্ধান নির্বাচন করার কাজটি সহজ নয়। তাই জিআইজেএনের রুশ-ভাষা সম্পাদক ওলগা সিমানোভিচ ব্যক্তিগত পছন্দ ভুলে গিয়ে নজর দিয়েছেন সেসব প্রতিবেদনের দিকে, যেখানে নতুন কিছু করার চেষ্টা ছিল; ছিল নতুন টুলের ব্যবহার; অথবা আলোকপাত করা হয়েছে এমন নতুন কোনো বিষয়ে যা আগে দেখা যায়নি।
