Image: Shutterstock
টিপশিট: আপনার অনুসন্ধানে কীভাবে সামুদ্রিক ডেটা ব্যবহার করবেন
আর্টিকেলটি পড়ুন এই ভাষায়:
বিগত শতাব্দীতে সমুদ্রে এসিড দূষণের মাত্রা কতটা বেড়েছে? সাংহাই বন্দরে পণ্যভর্তি জাহাজগুলো নোঙর ফেলে কতক্ষণ অপেক্ষা করছে? গত বছর মার্কিন সমুদ্রে কত গ্যালন রাসায়নিক ছড়িয়ে পড়েছিল?
অনলাইনে বিপুল পরিমাণ সামুদ্রিক ডেটা আছে। তাই সমুদ্রপৃষ্ঠে, পানির নিচে, বন্দরে আর উপকূলে কী ঘটছে— এসব প্রশ্নসহ অন্যান্য অনেক প্রশ্নের উত্তর যেকোনো সময় পাওয়া যেতে পারে।
নিউ ইয়র্ক টাইমসের ভিজ্যুয়াল অনুসন্ধানী দলটি উত্তর কোরিয়ার ওপর মার্কিন বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কিম জং-উনের কাছে পৌঁছে যাওয়া বিলাসবহুল গাড়ি রপ্তানি ট্র্যাক করার জন্য শিপিং ডেটা, কর্পোরেট রেকর্ড এবং স্যাটেলাইট ইমেজের সুবিধা নিয়েছে। সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড ডিফেন্স স্টাডিজের সাংবাদিকেরা ইউরোপ থেকে পূর্ব এশিয়ায় যাওয়া চালানগুলো অনুসরণ করে বিষয়টি খতিয়ে দেখেছে।
পুলিৎজার সেন্টারের ওশান রিপোর্টিং নেটওয়ার্কের (ওআরএন) একটি উদ্যোগের অংশ হিসাবে চলতি বছরের ১২ মার্চ আয়োজিত ওয়েবিনারে সাংবাদিকতায় সামুদ্রিক ডেটা ব্যবহার বিষয়ক কয়েকটি প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়। ওয়েবিনারের প্যানেলিস্টদের মধ্যে ছিলেন ওআরএন ফেলো আলেকজান্দ্রা টালটি; হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইকো-এর পরিচালক আলেকজান্ডার মোর; গ্লোবাল ট্রেড ইন্টেলিজেন্স প্ল্যাটফর্ম কেপলারের বৈশ্বিক যোগাযোগ ও ব্র্যান্ডিংয়ের প্রধান জর্জিওস হ্যাটজিমানোলিস এবং কেপলারের জাহাজ ট্র্যাকিং বিভাগের পরিচালক জিন-চার্লস গর্ডন।
পরামর্শ: সমুদ্রের গল্পগুলো কীভাবে বলবেন
- মহাসাগর, মৎস্য ও জলবায়ু বিষয়ক ডেটাবেসগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তথ্য প্রদানের উদ্দেশ্যে নয়, বরং বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়। ফলে এগুলো অনেক সময় দুবোর্ধ্য, অসম্পূর্ণ এবং চটজলদি বুঝে ওঠা সম্ভব হয় না। বিশেষজ্ঞরা তাই সাংবাদিকদের পরামর্শ দিয়েছেন বিজ্ঞানীদের পাশাপাশি সমুদ্র নিয়ে কাজ করে এমন উদ্যোগগুলোর সঙ্গে যুক্ত হতে, বিশেষ করে নিউজরুমে সমুদ্র বিষয়ক ডেটা সরবরাহকারী সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে। প্যানেল আলোচনায় জলবায়ু, মহাসাগর এবং স্বাস্থ্যগত বিভিন্ন সমাধান ঘিরে কার্যক্রম পরিচালনাকারী গবেষণা কেন্দ্র ইকো নিয়ে আলোচনা করা হয়। সংস্থাটি সাংবাদিকদের জলবায়ু বিষয়ক ডেটা সরবরাহের পাশাপাশি বিজ্ঞানীদের সঙ্গে সংযুক্ত করে এবং বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও কর্মশালার সুযোগ করে দেয়।
- আপনি যে গল্পটি বলতে চান তা সুস্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করুন, এভাবে আপনি বুঝতে সক্ষম হবেন যে, আপনার ঠিক কী ধরনের তথ্য প্রয়োজন এবং সঠিক ডেটা উৎসগুলোতে কী ধরনের তথ্য চেয়ে অনুরোধ করতে হবে।
- আপনার গল্পে আন্তর্জাতিক মাত্রা যোগ করুন, কেননা সামুদ্রিক কার্যক্রমগুলো আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং জলজ জীবন রক্ষার বৈশ্বিক অঙ্গীকারগুলোর সঙ্গে দৃঢ়ভাবে সম্পর্কিত। অন্যান্য দেশের সাংবাদিকদের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে আপনি গল্পে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি জুড়তে পারবেন।
- আপনি যে তথ্যগুলো পেয়েছেন একাধিক উৎস দিয়ে সেগুলো যাচাই করুন। যেমন, এক্ষেত্রে দুটি ভিন্ন স্যাটেলাইট ইমেজারি টুল বা ডেটাসেট ব্যবহার করুন।
- ডেটার গুণগতমান পরীক্ষা করুন। আপনার বিশ্লেষণকৃত ডেটাগুলো সুসঙ্গত কিনা তা যাচাইয়ে সাহায্য করার জন্য একটি রেফারেন্স পয়েন্ট সনাক্ত করুন। ডেটাতে আপনি যদি কোনো অসঙ্গতি খুঁজে পান, তা বোঝার জন্য বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলুন; যেমন ত্রুটির কোনো ধরন খুঁজে পেয়েছেন কিনা, এগুলো ব্যবহার করে কোনো গল্প বলা সম্ভব কিনা কিংবা এগুলো শুধুই ডেটাগত ত্রুটি কিনা।
- নতুন শিল্প সম্পর্কে যখন খুব সামান্য ডেটা থাকে, তখন বিভিন্ন উৎস থেকে আপনার নিজস্ব ডেটাবেস তৈরির চেষ্টা করুন, যেমন স্যাটেলাইট চিত্র, কোম্পানির মালিকানা রেজিস্ট্রি, সমুদ্রের স্বাস্থ্য সূচক (তাপমাত্রা, অ্যাসিডিফিকেশন বা অম্লকরণ, লবণাক্ততা) ইত্যাদি। প্রয়োজনে তথ্য অধিকার আইনে অনুরোধের মাধ্যমে ডেটা সংগ্রহ করুন।
- বিভিন্ন সুরক্ষিত উৎস থেকে সমুদ্র বাণিজ্য বা সমুদ্র শিল্প কার্যক্রম বিষয়ক যে তথ্যগুলো পাবেন তার সঙ্গে জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সিস্টেম (জিআইএস) থেকে প্রাপ্ত ভৌগলিক ও স্থানিক ডেটাগুলো মিলিয়ে দেখুন, প্রাপ্ত তথ্যগুলো সুরক্ষিত ও সঠিক কিনা তা বুঝতে পারবেন।
ডেটার উল্লেখযোগ্য তথ্য ভান্ডার
- ইউএস ন্যাশনাল ওশানিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনওএনএ) ডেটা কালেকশন, যেখানে মহাসাগরের ভৌগলিক অবস্থা, গভীরতা, বৈশ্বিক মহাসাগরের তাপমাত্রা, লবণাক্ততা, নাইট্রেট, ফসফেট, ইত্যাদি, সামুদ্রিক দূষণ, মৎস্যসম্পদ ইত্যাদির তথ্য থাকে।
- ইউরোপিয়ান এনভায়রনমেন্ট এজেন্সির ডেটাহাব, যেখানে জলরাশি, সমুদ্র এবং উপকূল সম্পর্কিত ৬৮টি ডেটাসেটের পাশাপাশি জীববৈচিত্র্য এবং পরিবহন সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্য রয়েছে।
- ক্লাইমেট রিঅ্যানালাইজার, যারা সমুদ্র পৃষ্ঠের তাপমাত্রা এবং সামুদ্রিক বরফের পরিমাণের ওপর দৈনিক ডেটা সরবরাহ করে।
- ১৭৫০ থেকে ২১০০ সাল পর্যন্ত (অনুমানিত) মহাসাগরের অম্লকরণ সূচক হিস্ট্ররিকাল গ্লোবাল সারফেস ওশান অ্যাসিডিফিকেশন ইন্ডিকেটর, পাবেন ওশান কার্বন অ্যান্ড অ্যাসিডিফিকেশন ডেটা পোর্টালে।
- সামুদ্রিক কার্যক্রমের আঞ্চলিক বিশ্লেষণ এবং পরিবর্তনগুলো সনাক্ত করার জন্য বিভিন্ন স্যাটেলাইট ইমেজারি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন। যেমন গুগল আর্থ এবং নোয়া স্যাটেলাইট কালেকশন।
- শিপিং কোম্পানি বা সমুদ্রের ওপর করা প্রতিবেদনের সঙ্গে সম্পর্কিত অন্যদের রেকর্ডগুলোর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেটাবেস এডগার, অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে গাইডস্টার, এছাড়া ইউকে কোম্পানিস হাউস, বা সায়েরির মতো ডেটাবেসগুলো ব্যবহার করে দেখুন। এগুলো বৈশ্বিক ডেটা স্ক্র্যাপ করার মাধ্যমে কোম্পানির নেটওয়ার্কগুলো তুলে ধরে।
- সমুদ্র সম্পর্কিত নির্দিষ্ট শিল্প সম্পর্কে ডাটাবেস অনুসন্ধান করতে ফাইকোনমির মতো গ্রুপগুলোকে কাজে লাগাতে পারেন, এটি সামুদ্রিক শৈবাল নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনাকারী সংস্থাগুলোর একটি ডাটাবেস।
- সামুদ্রিক জাহাজের অবস্থান ট্র্যাক করার জন্য, এআইএস (অটোমেটিক আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম বা স্বয়ংক্রিয় শনাক্তকরণ ব্যবস্থা) ডেটাবেসগুলো দেখুন, কারণ জাহাজের রেডিও যোগাযোগ ব্যবস্থায় এ প্রযুক্তি ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক। একটি ভাল উদাহরণ কেপলারের মেরিন ট্র্যাফিক, এটি সাবেক ও বর্তমান জাহাজ মালিক, পোর্ট কল, অতীত ও বর্তমান কার্যক্রম, বিভিন্ন ধরনের জাহাজ, এইচডি ফটো, বন্দর, বাতিঘর, কোম্পানি ইত্যাদির ডেটা সরবরাহ করে এবং আলাদা করে জাহাজের বহরগুলো অনুসরণের সুযোগ দেয়। এছাড়া বাণিজ্য ও কার্গো বিষয়ক বিভিন্ন ডেটা টুল (বিভিন্ন বিশ্লেষণ, সমুদ্র পথ, পণ্যের পরিমাণ, ক্রেতা ও বিক্রেতা, নিষেধাজ্ঞা, ব্যবস্থাপনা বা পরিচালনা ঝুঁকি, কম্প্লায়েন্স, গোপন কার্যক্রম) সম্পর্কিত তথ্যের জন্যও কেপলারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব। ট্র্যাকিংয়ের জন্য আরো রয়েছে ভেসেলফাইন্ডার এবং শিপফাইন্ডার। (সমুদ্রে জাহাজের গতিবিধি ট্র্যাকের জন্য জিআইজেএনের ট্র্যাকিং শিপস অ্যাট সী টিপশিটও দেখতে পারেন।)
- বাণিজ্যিক গতিবিধির ট্র্যাকার: বৈশ্বিক সমুদ্র বাণিজ্যসহ বিশ্ব বাণিজ্য সংক্রান্ত চলমান বিশদ তথ্য সরবরাহ করে জাতিসংঘের কমট্রেন্ড। পানজিভা ব্যবহার করে পৃথক কোম্পানির চালানগুলো অনুসরণ করতে পারেন।
- ওশান রিপোটিং টুলকিট হচ্ছে বিষয়ভিত্তিক সংগঠিত ডেটা উৎসের তালিকা: যেখানে আপনি স্যাটেলাইট চিত্র, জাহাজের মালিকানা ও ট্র্যাকিং, অবৈধ কার্যক্রম, প্রতিবেদন করা হয়নি এমন তথ্য, অনিয়ন্ত্রিত মাছ ধরা, অর্থ প্রবাহ ও সাপ্লাই চেইন, গভীর সমুদ্র খনন, আইনি ডেটা, একাডেমিক উৎস এবং রিপোর্টিং গাইড সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য পাবেন।
নিউজরুমগুলো সমুদ্রের ডেটা ব্যবহারের জন্য কাজে লাগাতে পারে এমন কিছু পরামর্শ
- সামুদ্রিক প্রজাতির সঙ্গে সম্পর্কিত শিল্প ও চর্চা, যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন বিকশিত সামুদ্রিক শৈবাল শিল্প। স্বাধীন ও অলাভজনক ডিজিটাল সংবাদ প্রতিষ্ঠান সিভিল ইটসের হয়ে এগুলো নিয়ে অনুসন্ধান চালিয়েছেন আলেকজান্দ্রা টালটি। ওআরএন ওয়েবিনারে তিনি বর্ণনা করেছেন কীভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবগুলো সামুদ্রিক শৈবাল খামারের একটি মানচিত্র তৈরি, শিল্পের পিছনের আর্থিক প্রবাহ অনুসরণ, এর সঙ্গে জড়িত মূল ব্যক্তিদের চিহ্নিত এবং অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী ও সুরক্ষিত সামুদ্রিক এলাকাগুলোতে সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে তদন্ত চালিয়েছেন।
- সমুদ্রের ওপর বিশ্ব বাণিজ্য বা জলবায়ু পরিবর্তনের (সমুদ্রের স্তর বৃদ্ধি ছাড়াও) প্রভাব এবং এর ফলে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের পরিমাণ বৃদ্ধির পাশাপাশি জাহাজ ও জলযান থেকে নির্গত কালো ধোয়া ও দূষণের ওপর উদ্ভাবনী বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ ব্যবহার করে প্রতিবেদন তৈরি করতে পারেন।
- অবৈধ মৎস আহরণ। “সাংবাদিকেরা আগের তুলনায় অনেক বেশি সামুদ্রিক ডেটা নিয়ে কাজ করছেন, কিন্তু অবৈধ মৎস আহরণ এমন একটি বিষয় আমি সত্যিই মনে করি যা নিয়ে আরো বেশি কাজ করা প্রয়োজন। এটি নিয়ে যথেষ্ট আলোচনা হচ্ছে না। যা বিপরীতে পরিবেশের ওপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলছে”, বলে উল্লেখ করেন কেপলারের জর্জিওস হাতজিমানোলিস। পাশাপাশি তিনি অবৈধ মাছ ধরার মানবিক দিকটি নিয়েও অনুসন্ধানের পরামর্শ দিয়েছেন। কেননা এ প্রবণতাটি স্থানীয় মৎস্য চাষকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এছাড়া অবৈধ, এমনকি মারাত্মক শ্রম পরিস্থিতি সত্ত্বেও সুবিধাবঞ্চিত শ্রমিকদের মাছ ধরার জন্য বছরের পর বছর ধরে জাহাজে থাকতে বাধ্য করতে পারে।
- উত্তর মেরু সংক্রান্ত সমস্যা, যেমন জলবায়ু পরিবর্তন কিংবা মহাসাগরের উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে উত্তর মেরুতে জাহাজ চলাচলের নতুন পথ খোলা হচ্ছে। এখানে জাহাজ চলাচল বরফ গলার বিষয়টিকে তরান্বিত করে কীভাবে অনিচ্ছাকৃত পরিণতি ডেকে আনতে পারে তা খোঁজ করুন।
- বন্দর এবং সামুদ্রিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড যেমন কর্পোরেট বীমা দাবির পাশাপাশি জাহাজ ও জলযানগুলো সমুদ্রে কার্যক্রম পরিচালনার সময় পরিধি ও সামুদ্রিক সীমানা সংক্রান্ত নিয়মগুলো অনুসরণ করে কিনা তা অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
ব্লু ইকোনমি (অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য সমুদ্র সম্পদের টেকসই ব্যবহার) বলে দাবি করে এমন কোম্পানি বা শিল্পের সম্ভাব্য প্রতারণামূলক সবুজ বিপণন (গ্রিনওয়াশিং) নিয়ে অনুসন্ধান শুরুর একটি উপায় হচ্ছে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের কার্বন নিরপেক্ষ লক্ষ্য পূরণের জন্য নির্ধারিত টেকসই তহবিলের দিকে নজর দেওয়া, বিশেষ করে যেখানে স্বচ্ছতার ও তদারকির অভাব রয়েছে) (গ্রিনওয়াশিংয়ের ক্রমবর্ধমান ব্যবসা সম্পর্কে আরও জানতে জিআইজেএনের রিপোর্টার’স গাইড টু ইনভেস্টিগেটিং কার্বন অফসেটস দেখুন।)
ইউটিউবের সম্পূর্ণ ওয়েবিনারটি এখানে দেখতে পারেন।
মিরিয়াম ফরেরো আরিজা একজন ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক ও ডেটা জার্নালিজম বিশেষজ্ঞ। সহযোগিতামূলক তদন্ত, যোগাযোগ ও একাডেমিক প্রকল্প সমন্বয়ের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এ সাংবাদিক বর্তমানে কলম্বিয়ার প্রথম ফ্যাক্ট-চেকিং মিডিয়া কলম্বিয়াচেকডটকম এবং পোডেরোপিডিয়ার নেতৃত্ব দিচ্ছেন।