

নাগরিক অনুসন্ধান: কর্পোরেশনের মালিক কারা
আর্টিকেলটি পড়ুন এই ভাষায়:
গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান গাইড
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান গাইড: ভূমিকা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: অনুসন্ধান পরিকল্পনা ও পরিচালনা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: নৈতিকতা ও সুরক্ষা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: ইন্টারনেটে খোঁজ
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: ব্যক্তি নিয়ে গবেষণা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: কর্পোরেশনের মালিক কারা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: সরকারি নথিপত্র নিয়ে অনুসন্ধান
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: রাজনীতিবিদদের নিয়ে অনুসন্ধান
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: সম্পত্তির মালিকানার খোঁজ-খবর
কর্পোরেশন ও তাদের মালিকদের নিয়ে গবেষণা
পেশাদার বা অপেশাদার; যে কোনো অনুসন্ধানকারীর জন্যই অন্যতম কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়: কর্পোরেশনের তথ্য জোগাড় করা। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আইনি পথেই সত্যিকারের মালিকদের পরিচয় গোপন রাখা সম্ভব। ভালো খবর হলো: আরও অনেক পথপদ্ধতি আছে কোম্পানি নিয়ে গবেষণা করার। এর মধ্যে আছে:
- উন্মুক্ত ডেটাবেজ
- সাবস্ক্রিপশন-ভিত্তিক ডেটাবেজ
- আনুষ্ঠানিক নথিপত্র
- কোম্পানির ওয়েবসাইট
- আদালতের নথিপত্র
- ইন্টারনেটে খোঁজ
আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত রিসোর্স
কোম্পানিগুলোকে সরকারের কাছে অবশ্যই দাখিল করতে হয়– এমন কিছু প্রতিবেদন আছে। বেশ কিছু অলাভজনক গ্রুপ এগুলো সংগ্রহ করে। এমন দাপ্তরিক কর্পোরেট আর্কাইভকে প্রায়ই ডাকা হয় “রেজিস্ট্রি” বলে।
এমন নথিপত্রের সেরা কিছু সমাহার পাবেন এগুলোতে:
ওপেনকর্পোরেটস একটি উন্মুক্ত ডেটা সোর্স, যেখানে ১৫০ মিলিয়নের বেশি কোম্পানি নিয়ে তথ্য রয়েছে। এসব তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন ব্যবসায়িক রেজিস্ট্রি থেকে। এই ডেটাবেজ থেকে আপনি জানতে পারেন: কোম্পানি শুরুর সময়, নিবন্ধনের ঠিকানা, এবং পরিচালক ও কর্মকর্তাদের নাম। এখান থেকে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির মধ্যে সম্পর্ক-সংযোগও দেখতে পারেন। এখানে এখন একটি কর্পোরেট ইভেন্টের ডেটাবেজ তৈরিরও কাজ চলছে।
ইনভেস্টিগেটিভ ড্যাশবোর্ডে আছে পুরো বিশ্ব থেকে সংগ্রহ করা লাখ লাখ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র। এগুলোর মধ্যে কর্পোরেশন নিয়ে নানা তথ্যও আছে। এটি পরিচালনা করে অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট। নথিপত্রের জন্য খোঁজ শুরু করতে পারেন এখান থেকে (সার্চ বাটনে ক্লিক করলে পাবেন অ্যাডভান্সড সার্চের অপশন)। এখানে সব ডেটাবেজই সবার জন্য উন্মুক্ত নয়। তবে তারপরও এখানে আপনি অনেক কিছু পাবেন।
দ্য অফশোর লিকস ডেটাবেজ-এ পাবেন ৮১০,০০০টি অফশোর কোম্পানি ও ট্রাস্টের ফাঁস হয়ে যাওয়া নথিপত্রের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা কর্পোরেট তথ্য। এটি তৈরি করেছে ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্টস (আইসিআইজে)। এই ডেটাবেজে আপনি কারো নাম, কোম্পানির নাম ও ঠিকানা দিয়ে সার্চ করতে পারবেন। দেখতে পারবেন কোম্পানিগুলো কোন দেশ বা জুরিসডিকশনের আওতায় আছে। এ নিয়ে পড়ার জন্য ভালো বিষয় হতে পারে পানামা পেপার্স নিয়ে আইসিআইজে-র প্রতিবেদনগুলো। আরও পড়ুন: বিয়ন্ড পানামা: আনলকিং দ্য ওয়ার্ল্ড’স সিক্রেসি জুরিসডিকশনস। ডেটাবেজটি কীভাবে ব্যবহার করবেন, তা নিয়ে দেখুন এই তিন পরামর্শ।
পেছনের আরও অনেক তথ্য কীভাবে পাবেন, তা জানার জন্য দেখতে পারেন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের স্টার (স্টোলেন এসেট রিকভারি ইনিশিয়েটিভ)। এখানে ২৩টি দেশের মালিকানা পদ্ধতি বোঝার দিকনির্দেশনা আছে। ধাপে ধাপে দেখানো হয়েছে: কীভাবে কোনো কোম্পানির সুবিধাভোগী মালিক ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষকে সনাক্ত করতে হবে।
বাণিজ্যিক সোর্স
কর্পোরেশনের তথ্য নিয়ে অনেক ব্যক্তি মালিকানার ডেটাবেজ আছে। যেগুলোর বেশিরভাগের ক্ষেত্রেই সবচেয়ে যথার্থ তথ্যটি পাওয়ার জন্য আপনাকে সাবস্ক্রাইব করতে হবে। তবে লাইব্রেরির মাধ্যমে বিনামূল্যেও এখানে প্রবেশাধিকার মিলতে পারে।
দীর্ঘ সময় ধরে টিকে থাকা এমন একটি ডেটাবেজ ডিএন্ডবি হোভারস। এটির বিনামূল্যের ভার্সনে আপনি যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশের হাজারো কোম্পানির একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা পাবেন। আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনাকে ব্যবহার করতে হবে তাদের সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস, নেক্সিস।
এমন আরও কিছু বড় সাবস্ক্রিপশন-ভিত্তিক সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে: আরাকনিস, অরবিস, ব্যুরো ভন ডাইক, ব্লুমবার্গ, প্রিভকো (যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি কোম্পানিগুলোর সোর্স), থমসন রয়টার্স, লেক্সিসনেক্সিস, ও ডিউডিল। বিশেষভাবে উন্নয়নশীল দেশগুলোর দিকে মনোযোগ থাকলে, দেখুন সায়ারি।
এ বিষয়ক কী ধরনের রিসোর্স পাওয়া যেতে পারে, সেই ধারণা নিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্কুলের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন। যেমন হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি বিজনেস স্কুল।
সরকারি দাপ্তরিক রেজিস্ট্রি
কর্পোরেশন/কোম্পানিগুলোকে নিবন্ধন করতে বাধ্য করে অনেক দেশের সরকার। কিন্তু প্রায়ই এটি করা হয় নুন্যতম ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে। এসব নিবন্ধনের নথি পেতে দেখুন:
- জাতীয় পর্যায়ের নিবন্ধন নথির তালিকা পাবেন দ্য কমার্শিয়াল রেজিস্টার-এ। এটি পরিচালনা করেন সুইজারল্যান্ডের গবেষকরা।
- বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা কোম্পানিগুলোর নিবন্ধন সংক্রান্ত নথির আরেকটি ডেটাবেজ পরিচালনা করে যুক্তরাজ্যের নিয়ন্ত্রক সংস্থা, কোম্পানিজ হাউজ।
বৃহৎ অর্থনীতির কিছু দেশ সংশ্লিষ্ট রিসোর্স
যুক্তরাষ্ট্র
দ্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, তাদের তথ্যগুলো রাখে এডগার সিস্টেমে। এই অনলাইন ডেটাবেজের মাধ্যমে আপনি কোনো কোম্পানির নিবন্ধন সংক্রান্ত নথি, প্রোসপেক্টাস, এবং অন্যান্য নিয়মিত প্রতিবেদন দেখতে পারবেন। এগুলোর মধ্যে আর্থিক বিবরণীও থাকে। শুরু করুন কোম্পানির বাৎসরিক টেনকে (10K) রিপোর্ট দিয়ে। এখানে পাবেন কোম্পানিটির ব্যবসায়িক ও আর্থিক পরিস্থিতির বিস্তারিত চিত্র। এর মধ্যে অডিটরের ফাইন্যান্সিয়াল বিবৃতিও থাকে। বিদেশী মালিকানাধীন কোম্পানি, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের কাছে নিয়মিত প্রতিবেদন দাখিল করতে হয়; এমন আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোরও (ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার্ড অ্যান্ড রিপোর্টিং কোম্পানিজ) তালিকা পাবেন এডগার ডেটাবেজে।
অনেক ব্যবসা নিবন্ধিত ও পরিচালিত হয় ডেলওয়্যার রাজ্য থেকে। ফলে এ সংক্রান্ত নথির জন্য খোঁজ করার একটি ভালো জায়গা হতে পারে ডেলওয়্যার ডিভিশন অব কর্পোরেশনস। কোম্পানির মালিকদের ব্যাপারে অবশ্য কোনো তথ্য এখানে সংগ্রহ করা হয় না। এবং “কোম্পানি ফর্মেশন এজেন্টরা” নমিনি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করতে পারেন। (বিস্তারিত তথ্যের জন্য দেখুন: ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের বর্ণনা।)
সবগুলো রাজ্যের নিজস্ব সাইটে যেতে পারবেন দ্য ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব সেক্রেটারিজ অব স্টেট-এর ওয়েবসাইট থেকে (কোনো একটি রাজ্য নির্বাচন করার পর নিচের দিকে ছোট ছোট অক্ষরে লেখা দেখতে পাবেন: “অনলাইন বিজসেন সার্ভিসেস”)। এখানে আপনি পাবেন উপকারী কিছু লিংক। যেমন: ক্যালিফোর্নিয়া কর্পোরেশন সার্চ ও নিউ ইয়র্কের কর্পোরেশন অ্যান্ড বিজনেস এনটিটি ডেটাবেজ।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ঠিকাদারদের তালিকা দেখতে পারেন এখানে।
যুক্তরাজ্য
নিম্নোক্ত এই তথ্যগুলি পাবেন কোম্পানিজ হাউজ থেকে:
- কোম্পানির তথ্য, যেমন: নিবন্ধনের সময় দেওয়া ঠিকানা ও তারিখ
- বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তাদের তালিকা
- নথিপত্রের ছবি
- মর্টগেজ সংক্রান্ত তথ্য
- কোম্পানির নাম পরিবর্তন সংক্রান্ত তথ্য
- দেউলিয়াত্ব সংক্রান্ত তথ্য
কানাডা
কানাডায় পাবলিক কোম্পানি নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যায় সিডার-এ। এটির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৭ সালের জানুয়ারিতে।
ফ্রান্স
ইনফোগ্রেফে-তে কোম্পানিগুলোর প্রাথমিক তথ্য পাবেন বিনামূল্যে। ফরাসী ভাষায়।
জার্মানি
কোম্পানি রেজিস্টার-এ আপনি বিনামূল্যে সার্চ করতে পারবেন বেশ কয়েকটি ভাষায়। কিন্তু কিছু নথিপত্র হাতে পেতে আপনাকে অর্থ খরচ করতে হবে।
চীন
ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ ক্রেডিট ইনফরমেশন পাবলিসিটি সিস্টেম”-এ প্রবেশ করতে পারবেন এখান থেকে। এখানে কী ধরনের তথ্য পাবেন- তার একটি বর্ণনা দিয়েছে চায়না চেকআপ।
অন্যান্য সূত্র
কর্পোরেট ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়ায় খোঁজ চালিয়েও আপনি অনেক তথ্য পেতে পারেন। এ প্রসঙ্গে পেশাদার গবেষকরা প্রায়ই এই পরামর্শগুলো দেন:
- কোম্পানির পরিচালক ও কর্মকর্তাদের খোঁজ করুন। কোনো প্রতিষ্ঠানের সাবেক কর্মীদের খুঁজে বের করার পদ্ধতি দেখতে পারেন। ২০১৭ সালের জিআইজেএন সম্মেলনে এটি উপস্থাপন করা হয়েছিল।
- সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন নিয়ে গবেষণার সময় বেশি নজর দিন ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিশেষায়িত সংবাদমাধ্যমের দিকে। এগুলো খুঁজে পাওয়ার একটি ভালো উপায় হতে পারে উলরিচ পিরিওডিক্যালস ডিরেকটরি বা ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত প্রকাশনাগুলো দেখা। এগুলো থেকে আপনি তথ্য নিতে পারবেন সাবস্ক্রাইব করে।
- কোম্পানির ঠিকানা ও ফোন নম্বর খোঁজ করুন।
- তথ্য পাওয়ার একটি পেছনের দরজা হতে পারে কর্পোরেট ফ্রিলান্থ্রপি। যুক্তরাষ্ট্রের জন্য দেখতে পারেন: সিটিজেনঅডিট, প্রোপাবলিকার ননপ্রফিট এক্সপ্লোরার, ও গাইডস্টার। যুক্তরাজ্যের জন্য দেখুন: ওপেন চ্যারিটিজ ও চ্যারিটিবেজ।
- বিভিন্ন বেসরকারি সংগঠন, দূষণ বা মানবপাচার নিয়ে কাজ করা গ্রুপ ইত্যাদি জায়গায় গিয়ে জানতে চাইতে পারেন: তাদের কাছে কোনো তথ্য আছে কিনা। যুক্তরাষ্ট্রে কর্পোরেট নীতিমালা লঙ্ঘন সংক্রান্ত সব তথ্য পাওয়া যায় ভায়োলেশন ট্র্যাকার নামের এই সার্চ ইঞ্জিনে।
আরও যেসব দাপ্তরিক জায়গায় দেখতে পারেন
বাণিজ্যিক খাতের কোনো প্রতিষ্ঠানকে যত জায়গায় সরকারের মুখোমুখি হতে হয়, সেই সব জায়গায় একটি করে উন্মুক্ত নথি তৈরি হতে পারে।
সরকারের সঙ্গে কোনো কোম্পানির মুখোমুখি হওয়ার জায়গাগুলো হতে পারে এমন:
- ভূমি মালিকানা – নাম ও বর্ণনা (দেখুন জিআইজেএনের প্রাসঙ্গিক রিসোর্স)
- ভূমি উন্নয়ন – নির্মান, জোনিং ও বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে ব্যবহার
- পরিবেশগত বিধিনিষেধ ও নিয়ন্ত্রণ – ডিসচার্জ পারমিট, ইমিশন রিপোর্ট, এনফোর্সমেন্ট অ্যাকশনস
- শ্রম নিয়ন্ত্রক সংস্থা – পেশাগত নিবন্ধন, শ্রম সংক্রান্ত বিবাদ ও মামলা
- আদালতের নথিপত্র – পক্ষে বা বিপক্ষে মামলা
- আর্থিক রেগুলেশন – ফাইলিংস বা এনফোর্সমেন্ট
- বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ – প্যাটেন্ট ও ট্রেডমার্ক নিবন্ধন
- সরকারি ঠিকাদারি – দরপত্র আহ্বান, নিলাম ও চুক্তির রেকর্ড
- সরকারি ভর্তুকি – অর্থ প্রদানের নথি
- রাজনৈতিক অনুদান – কর্মকর্তাদের অবদান
- লবিং রেজিস্ট্রেশন – প্রভাব তৈরি সংক্রান্ত বিষয় জানানো
আপনার অনুসন্ধান সংক্রান্ত কোম্পানিটি কোন খাতে কাজ করে- সেই দিক বিবেচনায় চিন্তা করলে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুঁজে পেতে পারেন।
চিন্তা করুন: কোন ধরনের আইন ও রীতিনীতি এই খাতের ব্যবসাকে প্রভাবিত করতে পারে এবং এ সংক্রান্ত কী কাগজপত্র আছে। ব্যবসার ধরন ও স্থানভেদে এই সংযোগগুলো হয়তো খুবই নাটকীয়ভাবে দেখা যেতে পারে। তবে এগুলো থেকে আপনি সামনে এগোনোর কিছু সূত্র পেয়েই যাবেন।
সরকারি কিছু প্রকাশনায় আপনি হয়তো পেয়ে যেতে পারেন: আপনার অনুসন্ধানের খাত ধরে কিছু সরকারি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বা নেওয়ার আবেদন করা হয়েছে। যেমন, ইউরোপের জন্য, দেখতে পারেন ওপেন গেজেটস। যেটি ইউরোপিয়ান গেজেটগুলো আরও দৃশ্যমান করে তোলে।
প্রাসঙ্গিক জিআইজেএন রিসোর্স:
- দুর্নীতি নিয়ে জিআইজেএনের রিসোর্স পেজ
- ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ে জিআইজেএনের রিসোর্স পেজ
- খনিজ শিল্প নিয়ে জিআইজেএনের রিসোর্স পেজ
- সরবরাহ চেইন নিয়ে জিআইজেএনের রিসোর্স
- তথ্যের স্বাধীনতা নিয়ে জিআইজেএনের রিসোর্স
· সাবেক কর্মীদের খুঁজে বের করা; ২০১৭ সালের জিআইজেএন সম্মেলনের প্রেজেন্টেশন।