প্রবেশগম্যতা সেটিংস

লেখাপত্র

ঐ জমিটার মালিক কে?

English

ছবি: ডেভিড ম্যাকবি/পেক্সেলস

সম্পত্তির রেকর্ডের মধ্যে লুকিয়ে থাকে নানা রকমের দরকারি তথ্য। রাজনৈতিক দুর্নীতি হোক, পরিবেশগত অপরাধ বা আদিবাসী মানুষের অধিকার হরণ – এমন নানা বিষয়ে রিপোর্টিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে জমির মালিক কে, তা জানা।

সম্পত্তির রেকর্ড কোথায় পাবেন এবং সেখানে কী খুঁজবেন, তা জানাতে প্রপার্টি রেকর্ড ব্যবহারের বিস্তারিত এই গাইড তৈরি করেছে জিআইজেএন। এই রিসোর্স আপনাকে নিয়ে যাবে, গোটা বিশ্বের স্থানীয় এবং জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন রেজিস্ট্রিতে।

আমাদের সংকলন করা অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের এই তালিকা আপনাকে দেখাবে কীভাবে জমির রেকর্ড ব্যবহার করে অনুসন্ধানী সাংবাদিকরা, বিশ্বের নানা দেশে দুর্নীতিবাজ জমি মালিকদের মুখোশ খুলে দিয়েছেন।

দুর্ভাগ্যজনকভাবে অনেক দেশেই জমি বা আবাসনের রেকর্ড রাখার ব্যবস্থা খুবই দুর্বল। এটি দেখে আমাদের মনে হয়েছে, জমির রেকর্ড ব্যবস্থা কেন আরো স্বচ্ছ হওয়া দরকার এবং সেখানে কী ধরণের সংস্কার আনা প্রয়োজন, এটি অনুসন্ধানের নতুন ক্ষেত্র হতে পারে। এমন অনুসন্ধানের জন্য আমরা বেশ কিছু রিসোর্স এখানে তুলে ধরেছি। এ বিষয়ে আরো জানতে পড়ুন, জিআইজেএনের পর্যালোচনা “সম্পত্তির যে খবর থাকে আপনার পায়ের নিচেই।

এই গাইডটি সম্পাদনা করেছেন জিআইজেএন রিসোর্স সেন্টারের পরিচালক টবি ম্যাকিনটশ তিনি ওয়াশিংটনভিত্তিক রিপোর্টার ছিলেন এবং ৩৯ বছর ধরে বুমেরাং বিএনএ এর সম্পাদক হিসাবে কাজ করেছেন। তিনি অলাভজনক ওয়েবসাইট ফ্রিডমইনফো.ওআরজি এর সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন। টবি আইঅনগ্লোবালট্রান্সপারেন্সি.নেট নামের একটি ব্লগ চালান।

লেখাটি পুনঃপ্রকাশ করুন


Material from GIJN’s website is generally available for republication under a Creative Commons Attribution-NonCommercial 4.0 International license. Images usually are published under a different license, so we advise you to use alternatives or contact us regarding permission. Here are our full terms for republication. You must credit the author, link to the original story, and name GIJN as the first publisher. For any queries or to send us a courtesy republication note, write to hello@gijn.org.

পরবর্তী

অনুসন্ধান পদ্ধতি পরামর্শ ও টুল সংবাদ ও বিশ্লেষণ

বার্তাকক্ষে এআই চ্যাটবট: যেভাবে নিজেদের রিপোর্ট ব্যবহার করে বাড়ানো যায় পাঠকের আস্থা

সোশ্যাল মিডিয়া এখন আর গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরকে পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে খুব একটা অগ্রাধিকার দিচ্ছে না, তাহলে আপনি কীভাবে আপনার পাঠকের সঙ্গে যুক্ত থাকবেন? কীভাবে টেকসই ট্রাফিক বজায় রাখবেন এবং পাঠককে আপনার কনটেন্টের সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখবেন?

সংবাদ ও বিশ্লেষণ

ব্রাজিলের ফ্যাক্ট-চেক প্রকল্পের নতুন উদ্যোগ: ভুল তথ্য শনাক্তে লেবেল নয়, গুরুত্ব পাবে উৎস ও কৌশল

ব্রাজিলে যৌথভাবে পরিচালিত ফ্যাক্ট-চেক উদ্যোগ কমপ্রোভা। এটি এখন আর “মিথ্যা,” “বিভ্রান্তিকর,” “ব্যঙ্গাত্মক” বা “প্রমাণিত”—এই ধরনের  শব্দ বা লেবেলগুলো ব্যবহার করছে না। বরং ভুয়া তথ্য মোকাবিলায় তারা আরও কার্যকর ও বড় পরিসরে কাজ করছে।  

পরামর্শ ও টুল

তথ্যের জন্য নির্ধারিত ফি ২৮০০ ডলার, সাংবাদিক যেভাবে কমিয়ে মাত্র ২৯ ডলার দিয়েছিলেন

শ্যারন লুরি ২ হাজার ৮২২ ডলারের প্রস্তাবিত ফোয়া ফি নামিয়ে আনেন ১৩০ ডলারে—এবং তাতেও সন্তুষ্ট না থেকে শেষ পর্যন্ত তা কমিয়ে আনেন মাত্র ২৯ ডলারে। অন্য এক ক্ষেত্রে তিনি ৯০০ ডলারের প্রস্তাবিত ফি শূণ্যে নামিয়ে আনেন।

ডেটা সাংবাদিকতা

ডেটা সাংবাদিকদের গ্রীষ্মকালীন পাঠ্য তালিকা: যারা বিশ্বাস করেন সংখ্যা দিয়েও শক্তিশালী গল্প বলা যায়

কার্যকর ডেটা সাংবাদিকতার জন্য শুধু শক্তিশালী বিশ্লেষণী সক্ষমতাই যথেষ্ট নয়; পাশাপাশি প্রয়োজন সহমর্মিতা, ভিজ্যুয়াল সাক্ষরতা, ডেটা বিষয়ে সচেতনতা, কৌশলগত চিন্তাশক্তি এবং নৈতিক সংবেদনশীলতা। যারা এই বহুমাত্রিক দক্ষতাগুলো আয়ত্ত করতে আগ্রহী— গ্রীষ্মকালীন বইয়ের এই তালিকাটি সেইসব ডেটা সাংবাদিকদের জন্য। এখানে প্রচলিত বইয়ের বাইরেও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বই রাখা হয়েছে।