প্রবেশগম্যতা সেটিংস

Tag

জিআইজেএন বাংলা

104 posts

সদস্য প্রোফাইল

ইমপ্যাক্ট এডিটর: খবরের প্রভাবকে আরো ছড়িয়ে দিতে তৈরি হল যে নতুন পদ

সাংবাদিকতা খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। অনেকেই চাকরি হারাচ্ছেন, পদও বিলুপ্ত হচ্ছে। কিন্তু পরিবর্তিত বাস্তবতায় নতুন নতুন পদও তৈরি হচ্ছে সাংবাদিকতায়। যারা ব্যবসার কৌশল ও পাঠকের সাথে আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলার মত নানান কাজ করে যাচ্ছেন। এমনই একটি পদ ইমপ্যাক্ট এডিটর। পড়ুন, বর্তমান সময়ের প্রয়োজন মেটাতে, কেন পদটি জরুরি বলে ভাবছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম।

আমার প্রিয় অনুসন্ধানী টুল: ম্যালাকি ব্রাউন

নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর ভিজ্যুয়াল অনুসন্ধানী সাংবাদিক ম্যালাকি ব্রাউন কাজ করেছেন বেশ কয়েকটি সাড়াজাগানো প্রতিবেদনে। স্যাটেলাইট ইমেজ, ড্রোন, থ্রিডি মডেল ইত্যাদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে তিনি তথ্য-প্রমাণাদি সংগ্রহ ও প্রতিবেদন তৈরি করছেন অভিনব সব উপায়ে। ভিজ্যুয়াল অনুসন্ধান করার ক্ষেত্রে তাঁর প্রিয় কিছু টুল আছে। সেগুলো নিয়েই কথা বলেছেন “আমার প্রিয় টুল” সিরিজে।

বিশ্বজুড়ে যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে চীন ও রাশিয়ার তথ্য-নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তি

বিশ্বজুড়ে তথ্য নিয়ন্ত্রণের অত্যাধুনিক সব প্রযুক্তির বিস্তার দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর এর পেছনে অন্যতম ভূমিকা রাখছে চীন ও রাশিয়া। এসব প্রযুক্তি দেশে দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে হুমকির মুখে পড়ছে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। লঙ্ঘিত হচ্ছে মানবাধিকার। পড়ুন, কিভাবে দেশে দেশে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এসব তথ্য-নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তি ও নজরদারির ব্যবস্থা।

ইয়েমেন

ইয়েমেন’স ডার্টি ওয়ার: একটি পুলিৎজারজয়ী অনুসন্ধানের নেপথ্য গল্প

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেনে কিভাবে মানুষ প্রতিনিয়ত মানবিক বিপর্যয়ের শিকার হচ্ছে, তা টানা কয়েক মাস ধরে অনুসন্ধান করেছেন এসোসিয়েট প্রেসের আরব সাংবাদিকরা। ২০১৯ সালে তাদের এই অনুসন্ধান জিতেছে পুলিৎজার পুরস্কার। কিভাবে তাঁরা করেছেন এই অনুসন্ধান? জিআইজেএন-এর আরবী সম্পাদক মাজদোলিন হাসান তুলে এনেছেন নেপথ্যের গল্পগুলো।

ইউটিউবে উগ্রবাদ: যেভাবে উন্মোচন করলেন ডাচ সাংবাদিকরা

ইউটিউবে কীভাবে চরমপন্থা বা উগ্রবাদের চর্চা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রায় সাত মাস কাজ করেছে দু’টি ডাচ গণমাধ্যম। অনেক তথ্যউপাত্ত বিশ্লেষণ করে তারা দেখিয়েছে, ইউটিউবের রেকমেন্ডেশন অ্যালগরিদমের সঙ্গে ইউজারদের উগ্রপন্থী হয়ে ওঠার সংযোগ কোথায়। কীভাবে তারা করলেন এই অনুসন্ধান? পড়ুন তাদের অভিনব এই অনুসন্ধানী কৌশল।

আমার প্রিয় অনুসন্ধানী টুল: জোয়েল কোনোপো

বোতসোয়ানার অনুসন্ধানী সাংবাদিক জোয়েল কোনোপো কাজ করেছেন বেশ কয়েকটি সাড়াজাগানো অনুসন্ধানে। আধুনিক সব প্রযুক্তি ব্যবহার করে একদিকে যেমন পাঠক-দর্শককে দিচ্ছেন সংবাদ পাঠের নতুন অভিজ্ঞতা, অন্যদিকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত রাখছেন নিজেকে ও সোর্সকে। সাংবাদিকতার বহুমাত্রিক কাজের জন্য তাঁর পছন্দের কিছু টুল আছে। সেগুলোর কথাই বলেছেন, “আমার প্রিয় টুল” সিরিজে।

প্রতিবেদনের শুরুতেই পাঠককে বেঁধে ফেলার উপায়

বড় একটা অনুসন্ধান শেষ করেছেন। এখন বসেছেন লিখতে। কিন্তু ভেবে পাচ্ছেন না, শুরু করবেন কিভাবে। এই মুশকিলে পড়তে হয় কম বেশি সবাইকে। আপনার জন্য রইলো দীর্ঘ প্রতিবেদন বা ফিচার শুরুর সাতটি দারুন কৌশল (উদাহরণসহ)। লিখেছেন পল ব্রাডশ।

মাত্র ১৫ সপ্তাহে একজন শিক্ষার্থীকে অনুসন্ধানী সাংবাদিক বানাবেন যেভাবে

চিলির সান্টিয়াগোতে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা পড়ান পলেট দেজোর্মো। কোর্সের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের বলা হয়, “নিজে নিজে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরি করতে হবে। বিষয় হতে হবে সমাজের জন্য প্রাসঙ্গিক। জোর দিতে হবে সরকারের নীতি; অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক বা বিচারিক ক্ষমতা; বা সংগঠিত অপরাধে।” শুনে মনে হতে পারে, উচ্চাভিলাষী। কিন্তু দেজোর্মো মনে করেন, শিক্ষার্থীদের অনুসন্ধানে পুরোপুরি নিয়োজিত করতে হলে, চিন্তার সীমারেখা একটু উঁচু হওয়া প্রয়োজন।

প্রজেক্ট মিরোস্লাভা: সহকর্মীর হত্যাকাণ্ড যেভাবে একজোট করেছে মেক্সিকোর সাংবাদিকদের

উত্তর মেক্সিকোতে মাদকের কারবারী ও রাজনীতিবিদদের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে অনেক দিন ধরে অনুসন্ধান করছিলেন মিরোস্লাভা ব্রিচ। সেটি শেষ হবার আগেই চিহুয়াহুয়া শহরে নিজ বাড়ির সামনে আটবার গুলি করে হত্যা করা হয় তাঁকে। দিনটি ছিল ২০১৭ সালের ২৩ মার্চ। সময়, সকাল ৬টা ৫০ মিনিট। কিন্তু এই মৃত্যু চুপ করাতে পারেনি তাঁর সহকর্মীদের। হত্যাকাণ্ডের দুই বছরেরও বেশি সময় পর তারা এই হত্যা নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করেন। প্রজেক্ট মিরোস্লাভা নামের সেই অনুসন্ধানে তারা দেখিয়ে দেন, এই হত্যাকাণ্ডের সরকারি তদন্তে কতটা দুর্বলতা আছে।

যদি হতে চান সাংবাদিকতার “সোনার হরিণ!”

সাংবাদিকতার জগতে এখন তারাই সোনার হরিণ, যারা কোডিং জানেন। এদের বলা হয় জার্নোকোডার। এরা সেই বিরল প্রজাতির সাংবাদিক যাদের রিপোর্টিং দক্ষতা আছে, আবার প্রোগ্রামিং এবং ডেটা বিশ্লেষণেও পটু। এই বিশেষ গুণের মিশেলে, তারা হয়ে ওঠেন যে কোনো নিউজরুমের জন্যেই আরাধ্য। আপনি কি ডেটা ইউনিট গঠন করতে চান? আপনার জন্য দুঃসংবাদ হলো, এই “সোনার হরিণ” আপনি যতটা ভাবছেন তার চেয়ে বিরল ও দুষ্প্রাপ্য।