প্রবেশগম্যতা সেটিংস

প্রকাশনাসমূহ

507 posts

অনলাইনে নিজেকে নিরাপদ রাখতে কোন টুল বেছে নেবেন?

প্রতিদিনকার যোগাযোগে আমরা যেসব সিস্টেম এবং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করছি, তাদের বেশিরভাগই অস্বচ্ছ এবং তাদের নিরাপত্তাও অপর্যাপ্ত। হোক তা হোয়াটসঅ্যাপ, জিমেইল, স্কাইপ বা ড্রপবক্সের মত প্রতিদিন ব্যবহার করা অ্যাপ। এই প্রতিবেদন আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে, প্রথাগত অ্যাপ্লিকেশনের বদলে আপনি কোন ওপেন সোর্স প্রোগ্রাম ব্যবহার করবেন এবং কীভাবে।

ইমপ্যাক্ট তৈরি: যেভাবে আপনার প্রতিবেদনকে নিয়ে যাবেন অনন্য উচ্চতায়

আপনি একটি রিপোর্ট করার পরে কবে তার ইমপ্যাক্ট হবে, সেই আশায় বসে থাকলে চলবে না। আজকাল প্রতিবেদনের ইমপ্যাক্ট সাংবাদিককেই তৈরি করে নিতে হয়। এবং আপনার প্রতিবেদন সমাজে কী প্রভাব ফেলেছে, তা পরিমাপ করে, সবাইকে জানিয়েও দিতে হয়। এজন্য প্রতিবেদন প্রকাশের আগেই শুরু করতে হয় প্রচারণা। কিছু কিছু গণমাধ্যম তো ইমপ্যাক্ট প্রডিউসারই নিয়োগ করে। আপনি কীভাবে ইমপ্যাক্ট তৈরি করবেন? এটি কেন জরুরী? জানতে চাইলে পড়ুন।

তাঁরা যে আগুন ছড়িয়ে দিলেন সবখানে

শুরু চার পৃষ্ঠার এক পরীক্ষামূলক উদ্যোগ দিয়ে, যেন সদ্য লেখাপড়া শিখতে থাকা নারীরা সঠিক তথ্য পেতে পারেন। সেই উদ্যোগই একসময় রূপ নিল সংবাদপত্রে, যা কিনা নারীদের সাথে অসদাচরণ থেকে শুরু করে স্থানীয় সরকারের ত্রুটি পর্যন্ত সব কিছু উন্মোচন করতে লাগলো একে একে। খবর লহরিয়া নামের সেই পত্রিকার নাম, রাতারাতি ছড়িয়ে পড়লো জাতীয় পর্যায়ে।

টুলবক্স: অন্তর্জালে জাল পেতে মানুষ খোঁজার পদ্ধতি

ইমেল ঠিকানা, ইউজার নেম, বিভিন্ন সাইটে অ্যাকাউন্ট – এমন তথ্য দিয়ে আপনি যে কারো প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন এবং সেটি কাজে লাগাতে পারেন আরো গভীর অনুসন্ধানের জন্য। কিন্তু কীভাবে খুঁজবেন এসব তথ্য?

তথ্য যাচাই, সাইবার হামলা আর ক্ষ্যাপাটে অনুসন্ধানীদের নিয়ে যা বললেন বেলিংক্যাটের ইলিয়ট হিগিন্স

আমরা এমন একটা পৃথিবীতে বাস করছি যেখানে প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনছে। প্রত্যেক পাঠক (সাংবাদিকসহ) প্রতিনিয়ত “ভূয়া সংবাদ” এর মুখোমুখি হচ্ছে এবং দিন দিন তা চিহ্নিত করাও হয়ে উঠছে কঠিন। এই কারণে সঠিক পথের দিক-নির্দেশনা বেশ জটিল হয়ে গেছে। বেলিংক্যাট ভুয়া খবর ও মিথ্যা তথ্যের এই জোয়ারকে কীভাবে মোকাবেলা করছে, বলেছেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ইলিয়ট হিগিন্স

সাংবাদিকতায় যেভাবে ব্যবহার হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

কয়েকটি বড় বার্তাকক্ষ এবং সংবাদ সংস্থা কিছু দিনের জন্য খেলাধুলা, আবহাওয়া, শেয়ারবাজারের গতিবিধি এবং করপোরেট পারফরম্যান্সের মতো খবরাখবর তৈরির ভার কম্পিউটারের হাতে ছেড়ে দিয়েছিল। অবাক করা বিষয় হলো, যথার্থতা ও ব্যাপকতার বিচারে মেশিন, কিছু সাংবাদিকের চেয়ে ভালো কাজ করেছে।

২০১৯ সালে যেমন অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা আশা করছেন বিশেষজ্ঞরা

দিন দিন গণতন্ত্রের ওপর চাপ এবং গণমাধ্যম-বিরোধী মনোভাব যত প্রবল হচ্ছে, দুর্নীতি এবং পরিবেশ বিপর্যয়ের মতো বিষয়ে অনুসন্ধানের প্রয়োজনীয়তাও ততই বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে ২০১৯ সালে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা কেমন যাবে, জিআইজেএন থেকে আমরা সেই প্রশ্ন রেখেছিলাম আমাদের গ্লোবাল কমিউনিটির শীর্ষ ব্যক্তিদের কাছে। এখানে তাদের সেই মতামত তুলে ধরা হয়েছে।

জিআইজেসি ১৯ এর জন্য কোনো সেশনের আইডিয়া থাকলে এখনই জানান!

১১তম গ্লোবাল ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হবে চলতি বছরের ২৬-২৯ সেপ্টেম্বর, জার্মানীর হামবু্র্গ শহরের দুই নান্দনিক ভেন্যু – স্পিগেল পাবলিশিং হাউস এবং হাফেনসিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সম্মেলনের যৌথ আয়োজক গ্লোবাল ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম নেটওয়ার্ক (জিআইজেএন), নেটজোয়ের্ক রিসার্সে (এনআর) এবং ইন্টারলিঙ্ক একাডেমী ফর ইন্টারন্যাশনাল ডায়ালগ অ্যান্ড জার্নালিজম।

নিজের প্রথম অনুসন্ধানী পডকাস্ট তৈরি করতে গিয়ে যে ৭টি বিষয় শিখেছি

ঘটনাটি ১৯৯৪ সালের। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনের এক মাসের মধ্যে দিনের আলোয় একটি নৃশংস ডাকাতির ঘটনা ঘটে, যেখানে দুজন নিরাপত্তাকর্মীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয়। এই ঘটনা নিয়ে আমার ১৮ মাসব্যাপী অনুসন্ধানটি আট পর্বের একটি সিরিজ হিসাবে ২০১৭ সালের মার্চে মুক্তি পায়। এটি দক্ষিণ আফ্রিকায় জাতীয় পুরস্কারজয়ী প্রথম অনুসন্ধানী পডকাস্ট, যা “আদতেই দক্ষিণ আফ্রিকান” বলে প্রশংসিত হয় এবং অনেক আন্তর্জাতিক শ্রোতা টানতেও সক্ষম হয়। ‘অ্যালিবাই’ নামের অনুসন্ধানী পডকাস্ট লেখা, তৈরি ও সম্পাদনা করতে গিয়ে আমি যে অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছি, এখানে তা-ই তুলে ধরছি।