প্রবেশগম্যতা সেটিংস

Topic

টেকসইতা

5 posts

টেকসইতা পদ্ধতি

সাংবাদিকতার প্রভাব পরিমাপ — আমরা নতুন যা জানি

সব সংবাদমাধ্যমই চেষ্টা করে তাদের রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে সমাজে প্রভাব তৈরির জন্য। কিন্তু এই প্রভাব পরিমাপ করার ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমগুলো ব্যবহার করে একেক ধরনের সূচক। পড়ুন, এ নিয়ে সাম্প্রতিক গবেষণার মাধ্যমে নতুন কী জানা গেছে।

টেকসইতা

গণতন্ত্রের ক্রমবর্ধমান সংকটে নেপাল সেন্টারের ২৫ বছর উদযাপন

জিআইজেএন-এর অন্যতম সদস্য সংগঠন, সেন্টার ফর ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম — নেপাল এবছর পালন করছে ২৫তম বার্ষিকী। শুরু থেকেই তারা দেখিয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় গণমাধ্যমের প্রতিকূল পরিবেশে কীভাবে একটি অলাভজনক কাঠামো টিকে থাকতে পারে, সামনে এগিয়ে যায় এবং প্রভাব বিস্তার করে। এখানে, নেপাল সিআইজের সহ-প্রতিষ্ঠাতা কুন্ড দীক্ষিত তুলে ধরেছেন তাদের ২৫ বছরের সংগ্রামের চিত্র।

কেস স্টাডি টেকসইতা

সফল অনুসন্ধানী স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠায় ১০ পরামর্শ

ছোট্ট একটি আইডিয়া থেকে সফল একটি অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজন সময় ও দৃঢ়সংকল্প। এখানে আপনাকে এমন অনেক কিছু নিয়ে ভাবতে হয়, যেগুলো হয়তো একজন সাংবাদিক হিসেবে আপনি কখনো বিবেচনায় নেননি। পড়ুন, সফল অনুসন্ধানী স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠা বিষয়ে কুইন্টো এলিমেন্টো ল্যাবের সহ-প্রতিষ্ঠাতা আলেজান্দ্রা জ্যানিকের এই ১০টি পরামর্শ।

টেকসইতা সংবাদ ও বিশ্লেষণ

‘আমরা আজন্ম ডিজিটাল’: মালয়েশিয়াকিনির সাফল্য নিয়ে প্রেমেশ চন্দ্রন

মালয়েশিয়ার বেশিরভাগ গণমাধ্যম যখন সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন, তখন স্বাধীন সংবাদ প্রতিষ্ঠান হিসেবে আবির্ভাব ঘটে মালয়েশিয়াকিনির। অল্প সময়ের মধ্যে তারা হয়ে ওঠে জনপ্রিয়, আস্থাভাজন এবং ব্যবসা-সফল। গ্রাহকদের দেয়া টাকার ওপর ভিত্তি করে তারা গড়ে তোলে একটি স্বাধীন ব্যবসায়িক মডেল। এই যাত্রার নেপথ্যে ছিলেন প্রেমেশ চন্দ্রন। তিনি মালয়েশিয়াকিনির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী, যিনি সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছেন তরুণদের হাতে।

Protest against violence by the Venezuelan government, 2017

কেস স্টাডি টেকসইতা

‘অন্ধকারে আলো জ্বালো’: সঙ্কটাপন্ন ভেনেজুয়েলায় স্বাধীন নিউজ সাইট 

অন্ধকারে আলো ছড়ানোর এই স্বপ্নের শুরুটা হয়েছিল ক্যাফেতে বসে আড্ডা-আলাপের মাধ্যমে। ২০১৫ সালে ভেনেজুয়েলার চরম আর্থিক ও রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে যাত্রা শুরু করে ইফেক্তো কোকুইয়ো (ইংরেজি অর্থ- জোনাকির প্রভাব)। প্রথম সপ্তাহেই তারা টুইটারে পেয়েছিল ১৮ হাজার ফলোয়ার। ছয় বছর পর এসে সংখ্যাটি দাঁড়িয়েছে ৭,২৪,০০০। পড়ুন তাদের এই বিস্ময়কর যাত্রার গল্প।