
পাচার হওয়া অর্থের খোঁজে লন্ড্রোম্যাট থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক পর্যন্ত
জিআইজেসি২৩-র একটি সেশনে অর্থপাচার, অবৈধ লেনদেন, শেল কোম্পানি, ও অফশোর অ্যাকাউন্টের আড়ালে লুকোনো অর্থ খুঁজে বের করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন অভিজ্ঞ সাংবাদিকেরা।
জিআইজেসি২৩-র একটি সেশনে অর্থপাচার, অবৈধ লেনদেন, শেল কোম্পানি, ও অফশোর অ্যাকাউন্টের আড়ালে লুকোনো অর্থ খুঁজে বের করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন অভিজ্ঞ সাংবাদিকেরা।
এই শাসকরা ক্ষমতায় এসেছেন প্রভাব খাটিয়ে, ভোট কারচুপি করে এবং কখনো কখনো সন্ত্রাস বা ভয় দেখিয়ে। আর্থিক হিসাবনিকাশ তারা অতটা বোঝেন না। একারণে তাদেরকে নানারকম সহযোগী পুষতে হয়। এদের মধ্যে কেউ ব্যাংকার, কেউ আইনজীবী বা হিসাবরক্ষক। তারাই টাকা কামানো বা খাটানোর ব্যবস্থা করে দেন রাজনীতিবিদদের। এই অনুসন্ধানে আমরা খুঁজে বের করতে চেয়েছি শাসকগোষ্ঠীর অনুগত যত সেইসব “মানি ম্যান” বা সম্পদ ব্যবস্থাপকদের।
মিরান্ডা প্যাট্রুচিচ, অসংখ্য ক্রসবর্ডার অনুসন্ধানে নেতৃত্ব দিয়েছেন। উন্মোচন করেছেন মুদ্রা পাচারের জটিল নেটওয়ার্ক, শত কোটি ডলারের ঘুষ কেলেংকারি এবং মধ্য এশিয়া ও পূর্ব ইউরোপের শাসক গোষ্ঠীর সন্দেহজনক ব্যবসায়িক লেনদেন। তার উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে আজারবাইজানী লন্ড্রোম্যাট, প্রডিগাল ডটার, এবং পানামা পেপারস। এই প্রশ্নোত্তরে মিরান্ডা তুলে ধরেছেন, কীভাবে সাংবাদিকরা টাকার সূত্র ধরে বড় বড় ঘটনা উন্মোচন করতে পারেন।