Illustration: Marcelle Luow for GIJN
ভূমিকা: আরব উপসাগরীয় অঞ্চলে অভিবাসন নিয়ে রিপোর্টিংয়ের জিআইজেএন গাইড
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
ভূমিকা: আরব উপসাগরীয় অঞ্চলে অভিবাসন নিয়ে রিপোর্টিংয়ের জিআইজেএন গাইড
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ১: উত্তম চর্চা ও কোভিড যুগের উপযোগী বিষয়বস্তু
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ২ : কোভিড-১৯ এবং উপসাগরীয় অঞ্চলের অভিবাসী শ্রমিক
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ৩: পরিসংখ্যান ও গবেষণা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ৪: দরকারি পাঠ
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ৫: বিশেষজ্ঞ গাইড
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ৬: মানব পাচারের কেস স্টাডি
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ৮: গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ৯: পাচার ও বলপূর্বক শ্রম সংক্রান্ত পরিভাষা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ১০: বাহরাইনের জন্য রিপোর্টিং গাইড
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ১১: কুয়েতের জন্য রিপোর্টিং গাইড
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ১২: ওমানের জন্য রিপোর্টিং গাইড
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ১৩: কাতারের জন্য রিপোর্টিং গাইড
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ১৪: সৌদি আরবের জন্য রিপোর্টিং গাইড
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
অধ্যায় ১৫: সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য রিপোর্টিং গাইড
ভূমিকা
উপসাগরীয় সহযোগিতা কাউন্সিল (জিসিসি) নামে পরিচিত রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক জোটের মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক ছয়টি দেশ : সৌদি আরব, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, বাহরাইন এবং ওমানে ২৩ মিলিয়নের বেশি অভিবাসী শ্রমিক কাজ করছেন। এই শ্রমিকেরা সাধারণত ব্যাপক নিপীড়নের শিকার হন, যার মূলে রয়েছে কাফালা স্পন্সরশিপ (এই আইনি কাঠামোর মাধ্যমেই অভিবাসী শ্রমিক ও তাদের নিয়োগকর্তার মধ্যে সম্পর্ক নির্ধারণ হয়) নামের একটি আইনি ব্যবস্থা। দুর্ভাগ্যজনক হলেও এর কারণেই চুক্তিভঙ্গ, বিপজ্জনক কর্মপরিবেশ এবং অসাধু পাচারকারী ও নিয়োগকর্তাদের শিকার হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়। স্থানীয় হোক বা আন্তর্জাতিক—কোনো ধরনের গণমাধ্যমই এই অঞ্চলে মানব পাচার ও বলপূর্বক শ্রম নিয়োজনের বিষয়টি খুব একটা কাভার করে না। এর পেছনে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, নিরাপত্তা উদ্বেগ এবং আটক বা দেশত্যাগের হুমকির মতো কারণ কাজ করে।
এমন বাস্তবতায় মাইগ্র্যান্টস-রাইটস ডট অর্গ-এর সহযোগিতায় এবং চলমান কোভিড-১৯ মহামারির পটভূমিতে সাংবাদিকতার উত্তম চর্চা, দরকারি টুল ও দেশভিত্তিক রিসোর্স সমৃদ্ধ এই বহুভাষিক গাইড হালনাগাদ করেছে জিআইজেএন।
ইলাস্ট্রেশন করেছেন মার্সেল লো, প্রজেক্ট ম্যানেজার ছিলেন মাজদোলিন হাসান, সম্পাদনা করেছেন রিড রিচার্ডসন।