নাগরিক অনুসন্ধান: রাজনীতিবিদদের নিয়ে অনুসন্ধান
আর্টিকেলটি পড়ুন এই ভাষায়:
গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান গাইড
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান গাইড: ভূমিকা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: অনুসন্ধান পরিকল্পনা ও পরিচালনা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: নৈতিকতা ও সুরক্ষা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: ইন্টারনেটে খোঁজ
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: ব্যক্তি নিয়ে গবেষণা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: কর্পোরেশনের মালিক কারা
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: সরকারি নথিপত্র নিয়ে অনুসন্ধান
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: রাজনীতিবিদদের নিয়ে অনুসন্ধান
অধ্যায় গাইড রিসোর্স
নাগরিক অনুসন্ধান: সম্পত্তির মালিকানার খোঁজ-খবর
রাজনীতিবিদদের নিয়ে গবেষণা
রাজনীতিবিদদের আর্থিক ও রাজনৈতিক রেকর্ড নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করার অনেক পথপদ্ধতি আছে।
শুরু করার একটি ভালো জায়গা আনুষ্ঠানিক রিসোর্স। এসবের অনেক সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও, আপনি খুঁজে পেতে পারেন:
- আয় ও সম্পদের বিবরণী
- প্রচারণার তহবিল সংক্রান্ত বিবরণী
- আদালতের নথিপত্র
- দায়িত্ব পালনের সময় তাদের বিভিন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কে উন্মুক্ত নথিপত্র
এই রিসোর্সে আনুষ্ঠানিক নথিপত্র ব্যবহারের দিকে মনোযোগ দেওয়া হবে এবং এটিও ধরে নেওয়া হবে যে, আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন। রাজনীতিবিদদের বক্তৃতা ও সাক্ষাৎকার সম্পর্কে জানার জন্য সংবাদমাধ্যমে খোঁজ করা অবশ্যই একটি প্রধান পদ্ধতি। একইসঙ্গে আপনি সেসব লেখাও দেখতে পারেন যেখানে কর্তৃপক্ষ তাদের সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত দিয়েছে। কিন্তু সব কিছুই হয়তো অনলাইনে পাওয়া যাবে না।
ফলে অফলাইনে কাজ করুন, মানুষের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করুন। ইঙ্গিত: সমালোচনাপূর্ণ তথ্যের জন্য সেরা সোর্স হতে পারে বিরোধীপক্ষ ও সমালোচকরা (এবং যারা সবচেয়ে সংশয়ী)।
যেসব সম্পদ বিবরণীর খোঁজ করবেন
প্রায় ১৬০টি দেশে আয় ও আর্থিক সম্পদের কিছু হলেও তথ্য উন্মুক্ত করতে হয় নির্বাচিত রাজনীতিবিদদের।
সেখান থেকে যা জানা যায়, তা প্রায়ই থাকে অসম্পূর্ণ। তবে তীক্ষ্ণ দৃষ্টির পাঠকরা সেখান থেকে বেশ কিছু প্রতিবেদনের ধারণা পেতে পারেন। ইঙ্গিত: দাবি করা তথ্যের সঙ্গে বাস্তবতা মিলিয়ে দেখা একটি ভালো জায়গা হতে পারে।
সম্পদের বিবরণী বড় ভূমিকা রেখেছে– এমন সেরা কিছু অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার উদাহরণ এক জায়গায় করেছে জিআইজেএন। এবং এখানে লুকানো সম্পদ খুঁজে বের করার প্রয়োজনীয় টুলের খবরও পাবেন। দেখুন: সম্পদ বিবরণী নিয়ে কাজ করার জিআইজেএন রিসোর্স।
তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে, এমন কোনো স্প্রেডশিট নেই যেখানে প্রতিটি দেশের জন্য খোঁজ করার বিষয়গুলো দেখে নেওয়া যাবে। এজন্য “স্থানীয়ভাবে” গবেষণার প্রয়োজন হতে পারে।
অল্প কিছু দেশে, সাংবাদিক এবং অন্যরা মিলে কিছু ডেটাবেজ বানিয়েছেন সম্পদের বিবরণ সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক নথিপত্র দাখিলের পরিমাণ বাড়ানোর এবং সেগুলো সহজে ব্যবহারের জন্য।
মিলিওনিয়ার অ্যামং দ্য নমিনিস নামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল বসনিয়ান সেন্টার ফর ইনভেস্টিগেটিভ রিপোর্টিং। সেখানে অনুসন্ধান করে দেখা হয়েছিল ১২১ জন স্থানীয় রাজনীতিবিদের সম্পদ-সম্পত্তির পরিমাণ। ভূমি রেকর্ড ও সম্পদের বিবরণ এক জায়গায় করে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছিলেন সাংবাদিকেরা। পরবর্তীতে এটি যোগ করা হয়েছে “পলিটিশিয়ান’স অ্যাসেটস” নামের একটি সিআইএন ডেটাবেজে।
অস্ট্রেলিয়ায় তৈরি হয়েছে আরও একটি বুদ্ধিদীপ্ত টুল। যখনই কোনো রাজনীতিবিদ তাদের সম্পদের বিবরণে পরিবর্তন আনেন, তখনই ডিসক্লোজারবট নামের এই টুলটি একটি টুইট পাঠায়।
জাতীয় পর্যায়ে তথ্য প্রকাশের ব্যবস্থা কেমন, এবং কী কী তথ্য পাওয়া যায়– তা জানতে নাগরিকদের বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে যোগাযোগ করুন, যারা নির্বাচন সংস্কার বা স্বচ্ছতা নিয়ে কাজ করে। ডিসক্লোজার নিয়মনীতির আওতায় কারা পড়েন, এ সংক্রান্ত কী তথ্য কোথায় পাওয়া যাবে ইত্যাদি জানার সবচেয়ে বিশ্বস্ত সূত্র হতে পারে এমন ওপেন গভর্নমেন্ট অ্যাডভোকেটস।
দুঃখজনকভাবে, অনেক আইনের মাধ্যমেই অস্পষ্টতা ও আন্ডার-রিপোর্টিং জারি থাকে। ফলে যখনই কোনো সম্পদ বিবরণীর হিসেব খুঁজে পাওয়া যাবে, তখন এই নথিপত্রগুলোকে প্রাথমিক শুরুর জায়গা হিসেবে ধরে নেওয়াই ভালো হবে।
তারপরও, যেসব তথ্য উন্মুক্ত করা হয়েছে, সেগুলো থেকে অনেক ভুলভ্রান্তি ও অসঙ্গতি বেরিয়ে আসতে পারে। কোন কোন সম্পদের কথা প্রকাশ করা হয়েছে শুধু তা-ই নয়, কোনগুলো প্রকাশ করা হয়নি তাও খেয়াল করুন।
দেখার মতো অন্যান্য জায়গা
রাজনীতিবিদদের সম্পদের বিবরণী সংক্রান্ত দাবি যাচাই করার ক্ষেত্রে আরও কিছু সোর্স থেকে আপনি সাহায্য পেতে পারেন।
আইনি অনেক ডেটাবেজে সার্চ করার মাধ্যমে সম্পদ সংক্রান্ত প্রাসঙ্গিক তথ্য সামনে আসতে পারে। ফলে ডিভোর্স সংক্রান্ত মামলা, উইল ও ভূমি সংক্রান্ত দ্বন্দ্বের ঘটনাগুলো খেয়াল করুন। (নিচে আরও দেখুন)
ব্যক্তিগত মালিকানার দলিলপত্রও বেশ কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে। (এ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে অনুসন্ধানের জন্য দেখুন জিআইজেএনের এই আলাদা গাইড)
রাজনীতিবিদের পরিবারের সদস্যদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকেও অনেক সময় পাওয়া গেছে উপকারী তথ্য।
খুবই অনানুষ্ঠানিকভাবে কোনো রাজনীতিবিদের জীবনযাত্রা খেয়াল করা হতে পারে এসব বিষয়ে অনুসন্ধানের আরেকটি ধ্রুপদী পথ। এশিয়ার এক রাজনীতিবিদের বিপুল ব্যয়ের বিষয়টি উন্মোচিত হয়েছিল, যখন পর্যবেক্ষকরা খেয়াল করেছিলেন তাঁর বিভিন্ন দামী ঘড়ি। এসব ছবি একজন সাংবাদিক সংগ্রহ করেছিলেন এবং একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিলেন।
প্রচার-প্রচারণার তহবিল সংক্রান্ত বিবরণ
বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণার তহবিল সংক্রান্ত রেকর্ড থেকে বেরিয়ে আসতে পারে কী পরিমাণ অর্থ অনুদান দেওয়া হয়েছে, এবং কে দিয়েছে। কোনো রাজনীতিবিদের সমর্থক কারা- সেই তথ্যও অনেক কাজের হতে পারে।
কিছু দেশে, নির্বাচনী প্রচারণায় দান-অনুদানের পরিমাণ উন্মুক্ত করা বাধ্যতামূলক।
ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ইলেকটরাল অ্যাসিসটেন্স-এর দ্য পলিটিক্যাল ফাইন্যান্স ডেটাবেজ থেকে জাতীয় পর্যায়ের প্রেক্ষিত পেতে পারেন। কিন্তু এখানে জাতীয় পর্যায়ের তথ্য উন্মুক্তকরণ সাইটগুলোর কোনো লিংক পাওয়া যায় না। দ্য অর্গানাইজেশন ফর সিকিউরিটি অ্যান্ড কো-অপারেশন ইন ইউরোপ-এ সেসব প্রচার-প্রচারণার আর্থিক বিবরণ আছে, যেখানে অফিস ফর ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউশন অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস নির্বাচনী পর্যবেক্ষন ও পর্যালোচনার প্রতিবেদন দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য, এসব সম্পত্তির বিবরণ পাওয়া যায় ফেডেরাল ইলেকশনস কমিশনের ওয়েবসাইটে। সেখানে একটি ডেটাবেজ আছে। এছাড়াও এমন উপকারী ডেটাবেজ হলো: ওপেনসিক্রেটস ডট অর্গ (এটি বানিয়েছে সেন্টার ফর রেসপন্সিভ পলিটিকস) এবং ফলোদ্যমানি ডট অর্গ। পলিটিক্যালমানিলাইন ডট কম-এর বেশিরভাগ সেবাই ব্যবহার করতে হয় অর্থ খরচ করে।
কারা এসব প্রচারণায় অর্থ অনুদান দিচ্ছে- তা থেকে আরও প্রশ্ন উঠতে পারে। যেমন, তারা কারা এবং কেন তারা এই অনুদান দিচ্ছে।
ফলে অনুসন্ধানের পথটা ক্রমেই বাঁক নিতে থাকে। একটি রাস্তা হতে পারে: লবিস্টরা প্রচারণা সংক্রান্ত অনুদানের যে তথ্য দেয়, তা তুলনা করে দেখা। কিছু দেশে, লবিস্টদের অবশ্যই নিবন্ধিত হতে হয় এবং তাদের গ্রাহক ও ব্যয় সম্পর্কে তথ্য উন্মুক্ত করতে হয়।
আনুষ্ঠানিক কর্মকাণ্ড সংক্রান্ত উন্মুক্ত নথিপত্র
নির্বাচিত কর্মকর্তারা, এবং এমনকি অনির্বাচিত কর্মকর্তারাও কোনো না কোনোভাবে কিছু পদচিহ্ন রেখে যান।
এগুলো পাওয়া যেতে পারে এরকম সব নিরস জায়গায়:
- রেকর্ডের আনুষ্ঠানিক প্রকাশনা, যেমন গেজেট;
- আদালত কার্যের নথিপত্র;
- ভোট গননা;
- সভা বিবরনী;
- বিভিন্ন সংস্থায় থাকা কাগজপত্র;
- সংস্থার প্রকাশনা।
রির্সোর্সগুলোর অভ্যন্তরীন বিষয়াদি হয়তো একেক দেশে একেক রকম হবে। এবং এগুলো সব সময় অনলাইনে বা হালনাগাদ অবস্থাতেও পাওয়া যাবে না। তাছাড়াও, এগুলো মূল এবং আনুষ্ঠানিক নথি।
ইঙ্গিত: সাহায্যের জন্য লাইব্রেরিয়ানকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন; তাঁরা অনেক কিছু জানেন।
কিছু দেশে, আনুষ্ঠানিক নথিপত্র ডাউনলোড ও বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। যেমন, ওপেনঅস্ট্রেলিয়া।
আপনার অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যে সংস্থায় কাজ করতেন, সেখানে তথ্য অধিকার আইনে আবেদন করলে কিছু তথ্য বেরিয়ে আসতে পারে। (দেখুন, সরকার নিয়ে গবেষণার রিসোর্স)
আদালতের নথিপত্র এবং আরও কিছু
এসব বিষয়ে আদালতের নথিপত্র ঘেঁটে দেখুন:
- যেসব মামলায় সেই ব্যক্তি জড়িত থাকতে পারেন;
- দেউলিয়াত্ব;
- অপরিশোধিত কর সংক্রান্ত মামলা;
- তালাক সংক্রান্ত তথ্য
- অপরাধের অভিযোগ
এখান থেকে, অন্য আরও জায়গায় খোঁজার কথাও চিন্তা করুন।
“রাজনৈতিক বিরোধীপক্ষ” নিয়ে গবেষণায় অভিজ্ঞ, সাবেক সাংবাদিক অ্যালান হাফম্যান এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন:
“আসলে আমরা উন্মুক্ত নথি যা কিছু আছে, সবই দেখব। আদালতে গেলে, আমি সব সময়েই বিল্ডিং ডিরেক্টরির সামনে থামি এবং দেখি। ভবনটির প্রতিটি কার্যালয় আলাদাভাবে খেয়াল করি। ভাবি যে, তাদের কাছে কি এমন কিছু আছে, যা থেকে কিছু আলো পাওয়া যেতে পারে? যেমন, আপনি পারমিট অফিসে যেতে পারেন, যদি আপনার অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট মানুষটি বড় ডেভেলপার বা ভূমি মালিক হয়। আমরা প্রতি বার সেখানে গিয়ে পুরো তালিকাটিতে চোখ বুলাই।
তো, এই তালিকায় থাকতে পারে:
- রিয়েল এস্টেট হোল্ডিংস;
- সামরিক রেকর্ড;
- যানবাহনের মালিকানা
- উড়োজাহাজ ও জলযানের মালিকানা;
- মালিকানা বা পরিচালনায় থাকা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান;
- পেশাগত সনদ;
- শিক্ষাগত যোগ্যতা।
আরও অনেক কিছু। কল্পনা করুন!
আন্তর্জাতিক ডেটাবেজ
রাজনীতিবিদদের নিয়ে বেশিরভাগ তথ্যই সাধারণত তাদের নিজ দেশ থেকে পাওয়া যায়। অল্প কিছু আন্তর্জাতিক ডেটাবেজ আছে যেগুলো ব্যবহার করা চলে।
এভরিপলিটিশিয়ান বিশ্বের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি ডাউনলোডযোগ্য ডেটাবেজ। এটি এক জায়গায় করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি সংগঠন মাইসোসাইটি। এখানে ২৩৩টি দেশের ৭৬,৮০০ রাজনীতিবিদের তালিকা আছে। এখানে সেসব জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে খুবই মৌলিক কিছু তথ্য আছে। তবে কখনো কখনো এখানে সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাডড্রেস ও যোগাযোগের তথ্য থাকে।
সরকারি প্রচারণার আর্থিক দিক নিয়ে জাতীয় রীতিনীতি বুঝতে, দেখুন ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ইলেকটরাল অ্যাসিসটেন্স-এর পলিটিক্যাল ফাইন্যান্স ডেটাবেজ। ৪৩টি মূল প্রশ্নের উত্তরের ওপর ভিত্তি করে এখানে বর্ণনা করা হয়েছে ১৮০টিরও বেশি দেশের রাজনৈতিক ফাইন্যান্স পলিসি। সুইডেন-ভিত্তিক এই গ্রুপ চারটি বড় পরিসরের ক্যাটাগরি ব্যবহার করেছে: ক) ব্যক্তিগত আয়ের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা ও সীমা, খ) পাবলিক ফান্ডিং, গ) নীতিমালা, এবং ঘ) ব্যয় ও রিপোর্টিং, পর্যবেক্ষণ, ও নিষেধাজ্ঞা। জাতীয় পর্যায়ের যে অনলাইন রিসোর্স থেকে এগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে, তার কোনো লিংক এই ডেটাবেজে নেই।
অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্টের সৌজন্যে পরিচালিত দ্য ইনভেস্টিগেটিভ ড্যাশবোর্ড ডেটাবেজে আছে লাখ লাখ প্রাসঙ্গিক তথ্য। যেগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে পুরো বিশ্বের ডেটা সোর্স থেকে। এর মধ্যে অনেক তথ্য আছে কর্পোরেশন নিয়েও।
বাণিজ্যিকভাবে এ ধরনের সেবা পাওয়া যায় শুধু আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের জন্য, যাদের “ডিউ ডিলিজিয়েন্স” গবেষণা করতে হবে তথাকথিত পলিটিক্যালি এক্সপোজড পারসন (পিইপি) নিয়ে। এই ধরনের সাবস্ক্রিপশন সেবার মধ্যে আছে ডাও জোনস রিস্ক অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স।